নিজস্ব প্রতিবেদন: মায়ের শ্লীলতাহানি হওয়ার অভিযোগে বন্ধুর মুণ্ডু কেটে থানায় উপস্থিত হলেন পশুপতি নামে এক ব্যক্তি। কর্নাটকের মান্ড জেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে। পুলিস সূত্রে খবর, পশুপতি জানতে পারেন, তাঁর মায়ের শ্লীলতাহানি করেছেন গিরিশ নামে তাঁরই বন্ধু। এর পর গিরিশের সঙ্গে তুমুল বচসা শুরু হয়। পুলিস জানিয়েছে, ক্রোধের বশেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে গিরিশের মাথা এক কোপে নামিয়ে ফেলে। এর পর সেই মাথা নিয়ে থানায় স্বয়ং হাজির হন পশুপতি। তা দেখে রীতিমতো স্তম্ভিত পুলিস কর্তারা। এর পর পুলিসের কাছে আত্মসমর্পণ করেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- সীমা লঙ্ঘন করে ভারতের আকাশে দেখা গেল পাক হেলিকপ্টার


কর্নাটকে এই নিয়ে তিন বার এমন ঘটনা ঘটল। গত মাসে শ্রীনিবাসপুরে আজ়িজ় খান নামে এক ব্যক্তিও এক মহিলার মাথা নিয়ে থানায় হাজির হন। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ থানার পুলিস কর্মীদের। পরে জানা যায়, ওই মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল আজ়িজ়ের।


আরও পড়ুন- উত্তরপূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলি থেকে রোহিঙ্গারা দলে দলে ঢুকছে কেরলে, সতর্ক করল আরপিএফ


চিকম্যাঙ্গালুরু পুলিস স্টেশনেও এক মহিলার মুণ্ডু নিয়ে হাজির হয়েছিলেন সতীশ নামে এক ব্যক্তি। ওই মহিলার বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক জানতে পেরে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন সতীশ। এমনকি স্ত্রীর মাথা বস্তায় পুরে ২০ কিলোমিটার বাইকে চড়ে থানায় উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। পুলিসের কাছে সতীশ জানান, সরি স্যর, স্ত্রীর প্রেমিকাকেও মারতে পারলাম না!