নিজস্ব প্রতিবেদন: ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন এক যুবতী। তাই তাঁকে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ উঠল উত্তরপ্রদেশের মুজফ্ফরনগরে। শনিবার ঘটনাটি ঘটে সেখানকার মিচরৌলি গ্রামের ঝিনঝিনায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওই যুবতীর অভিযোগ, এলাকার কয়েকজন তাঁকে উদ্দেশ্য করে অশ্লীল মন্তব্য করে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে রুখে দাঁড়ান। প্রতিবাদ করেন। তার পরই দশজন দুষ্কৃতী তাঁর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। মারধর করে। শ্লীলতাহানি করে।


আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী করুন রাহুলকে, বিরোধীদের ডাক করুণাপুত্র স্ট্যালিনের


ওই যুবতীর দাবি, এলাকার মধ্যে হওয়ায় তাঁর পরিজনরা সঙ্গে সঙ্গে খবর পেয়ে যান। তাঁরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। তাঁকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। তার জেরে ওই যুবতীর পরিজনরাও আক্রান্ত হন। তাঁদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করা হয়।


উত্তরপ্রদেশের সামলি জেলার পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যুবতীর বয়ান নেওয়া হয়েছে। তার ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।


আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় ‘পেটি’-র আতঙ্কে তটস্থ অন্ধ্র, ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও


এদিকে সাতমাস আগে মুজফ্ফরনগরেই এক বছর ১৫-র দলিত কিশোরীকে গণধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ উঠেছিল। শনিবার ওই ঘটনায় জড়িত অভিযোগে দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।


চলতি বছরের মে মাসে ঘটনাটি ঘটেছিল। মৃত কিশোরীর বাবার অভিযোগ ছিল, গ্রামের জঙ্গলে কুলদীপ ও মালতি নামের দুজন তাঁর মেয়েকে টেনে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে আরও কয়েকজন অপেক্ষা করছিল। জঙ্গলের মধ্যেই তাঁর মেয়েকে গণধর্ষণ করা হয়।


আরও পড়ুন: টানা পাঁচদিনের দর কষাকষি শেষ, ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন ভূপেশ বাঘেল


সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিশ সম্প্রতি কুলদীপ ও মালতিকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের জেরা বাকি অভিযুক্তদের সন্ধান করা হবে।