ওয়েব ডেস্ক: আধার কার্ডের মাধ্যমে ভর্তুকি দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে মোদী সরকার। অতিসম্প্রতি ব্যক্তির গোপনীয়তাকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ফলে আধার কার্ডের ভবিষ্যত নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই মামলাটি ঝুলে শীর্ষ আদালতে। বণিকসভা অ্যাসোচ্যামের দাবি, আধার কার্ডের মাধ্যমে ৮৩,১৮৪ কোটি টাকা সরাসরি উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


তাদের মতে, আধার কার্ড ও জনধন ‌যোজনার লাভ এবার প্রতিফলিত হতে শুরু করেছে। ১ জানুয়ারি ২০১৩ থেকে ৩১ মার্চ ২০১৭ প‌র্যন্ত ৮৩,১৮৩.৭৯ কোটি টাকা পেয়েছেন উপভোক্তারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনধঝন ‌যোজনার তিন বছর পূর্তিতে তারা রিপোর্টটি প্রকাশ করেছে। বণিকসভাটির দাবি, টাকা পাঠানো বড় কথা নয়। বরং দুর্নীতি আটাকানোর উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। পাশাপাশি খরচও বেঁচেছে। 


  • সরাসরি টাকা পাঠানোয় পহেল ‌যোজনার ৩.৩৪ কোটি ভুয়ো উপভোক্তা ধরা পড়েছে

  • বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ২.৩৩ কোটি রেশন কার্ড

  • ২০১৬ সালের ডিসেম্বর প‌র্যন্ত ৪৯,৫০০ কোটি টাকা বাঁচিয়েছে কেন্দ্র


২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে মোট ৭৪,৫০২ কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে। ফলে আধার কার্ড নিয়ে রায় ঘোষণার সময় এই বিষয়গুলি সুপ্রিম কোর্টকে মাথায় রাখতে হবে বলে মনে করছে অ্যাসোচ্যাম।  


আরও পড়ুন, জাল নোটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কী হাল হল মোদীর?