নিজস্ব প্রতিবেদন: রাতের অন্ধকারে যুদ্ধবিমান থেকে নিখুঁত লক্ষ্যে হানা। তাও আবার শত্রুপক্ষের ঘরে ঢুকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: রক্ষে নেই পাকিস্তানের, সার্জিক্যাল স্ট্রাইক শেষ হতেই সেনা পেল জোড়া ক্ষেপণাস্ত্র


৪৮ বছর পর এভাবে পাকিস্তানের উপর প্রত্যাঘাত করল ভারতীয় বায়ুসেনা। এর আগে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ চলাকালীন শেষবার নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতীয় বায়ুসেনা হামলা চালিয়েছিল পাকিস্তানের উপর।


সেই কারণেই এবারের সার্জিক্যাল স্ট্রাইককে সবচেয়ে বড় হানা বলে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের তরফে।


আরও পড়ুন: দেশের দায়িত্ব সুরক্ষিত হাতেই রয়েছে, জানিয়ে দিলেন আত্মবিশ্বাসী মোদী


প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোররাত সাড়ে তিনটে নাগাদ পাকিস্তানের অধিকৃত কাশ্মীরের বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গিঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়। হামলা চালায় বায়ুসেনার মিরাজ-২০০০ যুদ্ধবিমান। লেজার গাইডেড বোমা দিয়ে মোট তিন জায়গায় হামলা হয়। তার মধ্যে এক জায়গায় ছিল পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের কন্ট্রোল রুম।


সব মিলিয়ে প্রায় ৩০০ জঙ্গিকে মারা গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত জানা গিয়েছে, জইশের পাঁচজন মাথা নিহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জইশের কার্যত কোমর ভেঙে দেওয়া হয়েছে।


আরও পড়ুন: সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ২: কীভাবে ঘায়েল হল পাকিস্তান, জানাতে সর্বদল বৈঠক ডাকল কেন্দ্র


এর আগে এই ধরনের হামলা বায়ুসেনা চালিয়েছিল ১৯৭১ সালে। তখনও একইভাবে নিয়ন্ত্রণ রেখা পার করে হামলা চালানো হয়েছিল। ৭১-এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে কারগিল যুদ্ধ হয়। সেবারও বায়ুসেনা নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করেনি।


আরও পড়ুন: সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ২: রাত জেগে অভিযানে কড়া নজর মোদীর


কিন্তু এবার তা হল। সেই কারণেই প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, এটা সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত। সবচেয়ে বড় সার্জিক্যাল স্ট্রাইক।