নিজস্ব প্রতিবেদন: রবিবার সন্ধের পর সোমবার দুপুর, ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল গুজরাটের রাজকোট থেকে ৮৩ কিমি দূরের একটি এলাকা। কম্পন টের পাওয়া গেল কচ্ছ থেকেও। আজ দুপুর ১২.৫৭ নাগাদ কেঁপে ওঠে রাজকোটের কাছে ওই এলাকা। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে কম্পনের মাত্রা ছিল রিখচার স্কেলে ৪.৪।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-‘নেপালের সঙ্গে ‘রোটি-বেটি’-র সম্পর্ক; দুনিয়ার কোনও শক্তি তা ভাঙতে পারবে না’


কম্পন টের পাওয়া যায় কচ্ছের ভারুচ থেকেও। আতঙ্কে মানুষজন বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন। প্রথম কম্পন হয় ১২.৫৭ তে। কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৬। দ্বিতীয় কম্পন হয়, ১টায়। মাত্রা ছিল ৩.৬। পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে পরপর দুবার কেঁপে ওঠে মাটি।


উল্লেখ্য, রবিবার সন্ধে ৮.১৩ নাগাদ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে রাজকোট ও সন্নিহিত এলাকা। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির পরিসংখ্যান অনুযায়ী রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৫। ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল ছিল রাজকোট থেকে ১২২ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে। আজও ভূমিকম্প হয়েছে রাজকোটের উত্তর পশ্চিমের একটি এলাকায়।


গতকাল কম্পনের মাত্রা এতটাই ছিল যে তা টের পাওয়া যায় সৌরাষ্ট্র, আহমেদাবাদ ও কচ্ছেও। আতঙ্কে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন মানুষজন। তবে এখনও পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি বা মৃত্যুর কোনও খবর নেই।


ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সন্ধের ভুজ থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরে মাঝারি মাপের কম্পন টের পান মানুষজন। এই ভুজেই গত ২০০১ সালে ৭.৭ মাত্রার একটি কম্পন হয়েছিল। মৃত্যু হয়েছিল ২০,০০০ মানুষের। আহত হয়েছিলেন দেড় লাখ মানুষ।


আরও পড়ুন-এখনই দ্বিগুণ দাম, আরও চড়বে, আগামিদিনে বাজারে রুই-কাতলা আর পাওয়া যাবে না! 


গুজরাটে রবিবার ভূমিকম্পের আধ ঘণ্টা পরেই কম্পন অনুভূত হয় জম্মু ও কাশ্মীরের কাটরায়। সেখানে কম্পনের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ২.৯। গত ২ মাসে রাজধানী দিল্লি ও তার আসপাশের এলাকায় অন্তত ১৪ বার ভূমিকম্প হয়েছে। তবে বড় কোনও ক্ষতি হয়নি।