ওয়েব ডেস্ক: হরিয়ানা-পঞ্জাবের আঁচ এসে পড়ল দিল্লিতেও। রাজধানীর আনন্দ বিহার রেল স্টেশনে একটি ট্রেনে আগুন লাগিয়ে দেয় ডেরা সমর্থকরা। উত্তর-পূর্ব দিল্লির লোনি চকে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় একটি বাস। দিল্লিতে জারি করা হয়েছে হাই অ্যালার্ট। হরিয়ানা সরকারের রিপোর্ট তলব করেছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। ডেরা সাচা সৌদার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ চণ্ডীগড় আদালতের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ধর্ষণ মামলায় গুরমিত রাম রহিম দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর উত্তাল হরিয়ানা, পঞ্জাব। সরকারি অফিস, গাড়িতে আগুন তো বটেই, বাদ যায়নি থানাও। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ধর্ষণের মামলায় রায় যাইই হোক, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাবে না। কিন্তু গোটা হরিয়ানার আইন-শৃঙ্খলা যেভাবে ভেঙে পড়ে, তাতে স্পষ্ট যে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টরের  প্রতিশ্রুতি ভিত্তিহীন ছিল। পরিস্থিতি তাহলে সামলানো যাবে কীভাবে? হরিয়ানা সীমান্ত সিল করে দেয় উত্তরপ্রদেশ ও দিল্লির পুলিস। কিন্তু তাতেও রাজধানীতে অশান্তি রোখা যায়নি।


রাজধানীর আনন্দ বিহার রেল স্টেশনে একটি ট্রেনে আগুন লাগিয়ে দেয় ডেরা সমর্থকরা। উত্তর-পূর্ব দিল্লির লোনি চকে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় একটি বাস।
দিল্লিতে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং ডেরা সমর্থকদের শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। হরিয়ানা ও পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকেও ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।