ওয়েব ডেস্ক: নোট বাতিল। ATM এ লাইন, পেটিএম নির্ভরতা। ক্রমশ পুরনো হচ্ছে। কিন্তু যে আদি অর্থনীতির ওপর ভর করে গোটা দেশ চলে, সেই কৃষিক্ষেত্র কেমন আছে। চাষিরা বলছেন জোরালো ধাক্কা লেগেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তাহলে, কেটে গেল পঞ্চাশ দিন। এখন শুধু নোট, ঘোঁট, জোট, ভোটের পঞ্চাশ দিনের পাটিগণিত। উত্তর ধোঁয়াশা। পাটিগণিত নয়, ফলাফল পেতে ভরসা এখন ত্রিকোণমিতির ইনফিনিটি থিওরি। কিন্তু ইনফিনিটি থিওরির ভরসা কবে কোথায় কোন চাষি করেছেন?  মাটি-বীজ-সার-বৃষ্টি- আর শ্রমিক-- যেখানে পাটিগণিতের এই সরল সিঁড়িভাঙা অঙ্কই সামলাতেই হিমসিম হয়ে যায়।


আরও পড়ুন গ্যাংস্টারের প্রস্তাব না পেলে অ্যাডাল্ট ফিল্ম দিয়ে কেরিয়ার শুরু হত, বললেন কঙ্গনা


পুরো বদলে যাবে। ঘোষণা করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। বদলে যাওয়ার আশায় স্বপ্ন দেখেছিলেন খেতে লাঙল দেওয়া মানুষগুলোও। কিন্তু কী হল? কি যে হল বা কী হচ্ছে, বোঝা যাচ্ছে না। তবে এটা স্পষ্ট যে,  নগদের অভাবে চাষ আটকে গেছে।


শুধু কী চাষ আটকেছে?  নগদের অনটনে তো দরও পড়ে গেছে। সবে শীতের শুরু, তাতেই সবজির দাম তলানিতে। নোট বাতিলের জেরে সংঘাতের দিনগুলিতে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে। বলেছিলেন, চাষিদের যাতে কোনও অসুবিধে না হয় তা দেখতে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রান্তিক চাষীরা বলছেন, বড় কষ্ট। তবু আশা, পুরনো বছর ফুরিয়ে গেলে নতুন বছরে  দুর্ভোগ কাটবে। আবার সব ঠিক হয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী নিজে বলেছিলেন,  তাঁর কথা কী ভুল হতে পারে?


আরও পড়ুন বিষ্ণুপুর গণধর্ষণে মূল অভিযুক্ত সুধেন্দু পালকে গ্রেফতার করল পুলিস