নিজস্ব প্রতিবেদন- শেষ পর্যন্ত কৃষক সংগঠনের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হল কৃষিমন্ত্রক। কৃষি মন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর মঙ্গলবার সকালে কৃষক সংগঠনের নেতাদের কাছে যান। নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে আজ দুপুর তিনটে নাগাদ দুই পক্ষের আলোচনা হবে। কৃষক আন্দোলন বৃহত্তর আকার নিয়েছে। হরিয়ানা, পাঞ্জাবের কৃষকদের সঙ্গে এবার অন্য রাজ্যের কৃষক সংগঠনগুলিও যোগ দিচ্ছে। ফলে আন্দোলন বড় আকার নেওয়ার প্রবল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। শুরু থেকেই কৃষক সংগঠনগুলি সরকারের সঙ্গে কথা বলার প্রস্তাব দিয়ে এসেছে। সরকারের তিন কৃষি আইনের বিরুদ্ধে জোরদার আন্দোলনে পথে নেমেছেন কয়েক লাখ কৃষক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পরিস্থিতির খোঁজ-খবর রাখছেন নিয়মিত। তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ও কৃষি মন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমরের থেকে আপডেট নিচ্ছেন। সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার তরফে বলা হয়েছে, ''আমরা কৃষি মন্ত্রকের তরফে একটি চিঠি পেয়েছি। সেখানে আমাদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আজ সকাল আটটা নাগাদ কৃষি মন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের প্রাথমিক বৈঠক হয়েছিল।'' এদিকে পাঞ্জাব কিষাণ সংঘর্ষ কমিটির যুগ্ম সম্পাদক এস সাভরান বলেছেন, ''সারা দেশে ৫০০-র বেশি কৃষক সংগঠন রয়েছে। কিন্তু সরকার মাত্র ৩২টি সংগঠনকে বৈঠকে ডেকেছে। সব কটি সংগঠনকে বৈঠকে আমন্ত্রণ না জানালে আমরা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসব না।''


আরও পড়ুন-  কোভিড আবহে ফের নয়া গাইডলাইন কেন্দ্রের, আজ থেকেই কার্যকর হবে নতুন নিয়ম


কৃষক সংগঠনগুলি সকাল ১১টা নাগাদ নিজেদের মধ্যে আলোচনা সারবে। ৩২টি সংগঠনের নেতারা ঠিক করে নেবেন, বৈঠকে সরকারের কাছে তারা কী কী প্রস্তাব দেবেন! এছাড়া এই গুরুত্বপূর্ণ মিটিং-এ সংগঠনের তরফে কোন কোন নেতা প্রতিনিধিত্ব করবেন, সেটাও ঠিক করবেন তাঁরা।