ওয়েব ডেস্ক:  আরুষি হত্যাকাণ্ডে আজ রায় দিতে পারে এলাহাবাদ হাইকোর্ট। ভাগ্য নির্ধারণের সম্ভাবনা তলোয়ার দম্পতির। ২০১৩ সালে আরুষি হত্যা মামলায় তার বাবা রাজেশ তলোয়ার ও মা নূপুরকে যাবজ্জীবন সাজা দেয় সিবিআই আদালত। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্টে মামলা করেন তলোয়ার দম্পতি। আজ সেই মামলারই রায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: ভাড়াটের ঘরের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ভিডিও পর্ন সাইটে, অভিযুক্ত বাড়িওয়ালা


২০০৮ সালে ১৬ মে আবাসনের নিজের ঘর থেকে উদ্ধার হয় আরুষির দেহ। গলার নলি কাটা অবস্থায় পড়েছিল আরুষি। প্রথমে এই হত্যাকাণ্ডের পিছনে পরিচারক হেমরাজের হাত রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু তারপর দিনই আবাসনের ছাদ থেকে উদ্ধার হয় হেমরাজের দেহ। এরপরই ঘটনার মোড় নেয় সম্পূর্ণ অন্যদিকে। তদন্তকারী এই হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত হিসাবে তলোয়ার দম্পতি গ্রেফতার করেন। ২০১৩ সালে সিবিআই আদালত, তলোয়ার দম্পতিকেই দোষী সাব্যস্ত করে। আদালতের পর্যবেক্ষণ, হেমরাজের সঙ্গে মেয়েকে আপত্তিজনক অবস্থায় দেখে ফেলেছিলেন রাজেশ ও নূপুর। তারপরই পারিবারিক সম্মান রক্ষায় খুন করা হয় আরুষিকে। যদিও রাজেশের বিরুদ্ধে যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ক্লোজার রিপোর্ট পেশ করে সিবিআই। গাজিয়াবাদের বিশেষ আদালত সেই ক্লোজার রিপোর্ট খারিজ করে দিয়ে তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। সেই বছরই সিবিআই-এর বিশেষ আদালত তলোয়ার দম্পতিকে যাবজ্জীবন সাজা দেয়। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন করেন তলোয়ার দম্পতি। আজ সেই মামলারই রায়। 


আরও পড়ুন: নোট বাতিল গোপন রাখা না হলে প্রতারণা হত: জেটলি