নিজস্ব প্রতিবেদন: অযোধ্যায় বিতর্কিত জমিতে রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে জোরকদমে নেমে পড়েছে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি। অযোধ্যাতেই বসতে চলেছে ধর্মসভা। দেশজুড়ে হিন্দুদের একত্রিত হওয়ার ডাক দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের অযোধ্যা মামলা ঝুলে থাকায় মোদী সরকারের কাছে অধ্যাদেশ আনার দাবি করেছেন হিন্দুত্ববাদীরা। তাহলে কি লোকসভা ভোটের আগে অধ্যাদেশ আনবে কেন্দ্র? জি নিউজের এডিটর-ইন-চিফ সুধীর চৌধুরীকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাত্কারে অমিতের জবাব, অর্ডিন্যান্স আনার কোনও দরকার নেই। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অমিত শাহ বলেন,''২০১৯ সালে জানুয়ারিতে সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানি। ফলে অধ্যাদেশের কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই''। বিজেপির ইস্তাহারে রাম মন্দির নির্মাণের কথা উল্লেখ রয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, রাম মন্দির নিয়ে রাজনীতি করছে গেরুয়া শিবির। অমিতের জবাব, রাম মন্দির নিয়ে নিজেদের অবস্থান থেকে সরে আসার প্রশ্নই নেই। তাঁর আশ্বাস, একটা ইট নয়, গোটা মন্দির তৈরি করব।   


একইসঙ্গে কংগ্রেসকেও নিশানা করেছেন অমিত শাহ। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির অভিযোগ, রাম মন্দির মামলায় জট পাকাচ্ছেন কপিল সিব্বল। সুপ্রিম কোর্টে তিনি জানিয়েছেন, লোকসভার আগে মামবাপ নিষ্পত্তি করা উচিত নয়। এর থেকে স্পষ্ট, রাম মন্দির মামলার শুনানি পিছিয়ে দিতে চায় কংগ্রেস। 


মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগঢ়ের ফল কী হতে চলেছে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে রাজনীতিবিদদের। তবে দলের মধ্যে অন্তর্কলহের জেরে রাজস্থান হাতছাড়া হতে পারে বলে মনে করছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। রাজস্থানও বিজেপির হস্তগত বলে দাবি করলেন অমিত শাহ। তাঁর কথায়, আমাদের কোনও হাইকম্যান্ড নেই। সব কর্মীরাই সিদ্ধান্ত নেন। কংগ্রেসের হাইকম্যান্ড রয়েছে। আমার সঙ্গে বসুন্ধরা রাজের খুব ভাল সম্পর্ক। একজনের জন্য দল জেতে না। খুব পরিশ্রম করছেন বসুন্ধরা। রাজস্থানের ক্ষমতার ফেরার ব্যাপারে আমি আত্মবিশ্বাসী। 


আরও পড়ুন- মোদীকে নিশানা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মায়ের বয়স নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য রাজের