কাশ্মীরের দীর্ঘকালীন জেলবন্দীর মুক্তির আর্জি নাকচ করল সুপ্রিম কোর্ট
আসিক হুসেন ফাকতু কুড়ি বছর ধরে জেলবন্দী, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। জেলে বসেই সেরে ফেলেছেন পি.এইচ.ডি। গবেষণার বিষয় ইসলামিক স্টাডি। সেই ফাকতু ভারতের মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন করেছিলেন তার যাবজ্জীবন সাজা পুনর্বিবেচনা করার জন্য। কিন্তু আজ কাশ্মীরের এই আসামির আবেদন নাকচ করে দিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১৯৯২ সালে মানবাধিকার কর্মী হৃদয় নাথ ওয়াংচুকে হত্যায় যুক্ত থাকার অপরাধে ১৯৯৩ সাল থেকে জেল খাটছেন ফাকতু। ২০০১ সালে জম্মু আদালত ফাকতুকে মুক্তি দিলেও সুপ্রিম কোর্ট সেই রায় বাতিল করে পুনরায় তাকে কয়েদে পাঠিয়েছিল।
ওয়েব ডেস্ক: আসিক হুসেন ফাকতু কুড়ি বছর ধরে জেলবন্দী, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। জেলে বসেই সেরে ফেলেছেন পি.এইচ.ডি। গবেষণার বিষয় ইসলামিক স্টাডি। সেই ফাকতু ভারতের মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন করেছিলেন তার যাবজ্জীবন সাজা পুনর্বিবেচনা করার জন্য। কিন্তু আজ কাশ্মীরের এই আসামির আবেদন নাকচ করে দিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১৯৯২ সালে মানবাধিকার কর্মী হৃদয় নাথ ওয়াংচুকে হত্যায় যুক্ত থাকার অপরাধে ১৯৯৩ সাল থেকে জেল খাটছেন ফাকতু। ২০০১ সালে জম্মু আদালত ফাকতুকে মুক্তি দিলেও সুপ্রিম কোর্ট সেই রায় বাতিল করে পুনরায় তাকে কয়েদে পাঠিয়েছিল।
আরও পড়ুন- গরুর মাংস নয়, ঘি চ্যাম্পিয়ন তৈরি করে: রামদেব
জানা যাচ্ছে, আসিক হুসেন ফাকতু শুধুই একজন উচ্চশিক্ষিত এবং খুনের আসামি নন। তিনিই একমাত্র কাশ্মীরি জঙ্গি যিনি পি.এইডি করেছেন। কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডি বিভাগ তাঁকে 'ডক্টর অফ ফিলজফি' ডিগ্রি দিয়েছে। লেখাপড়ার ক্ষেত্রে ফাকতুর সাহায্য নিয়েই স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের গণ্ডি পেরিয়েছেন অন্তত ১২৫ জন ছাত্রছাত্রী।