নিজস্ব প্রতিবেদন: ছত্তিসগঢ়ে মাওবাদী অধ্যুষিত জেলাগুলিতে সুষ্ঠু ভোট করানোই রমন সিংয়ের প্রশাসনের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। দেড় দশক ক্ষমতায় থাকার পরেও কমেনি বেকারত্ব। প্রান্তিক গ্রামগুলিতে অনুন্নয়নের ছবি। ঘরে চাল নেই। হাতে কাজ নেই। প্রশাসনের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উন্নয়নের লক্ষ্যে মধ্যপ্রদেশ ভেঙে তৈরি হয় ছোট রাজ্য ছত্তিসগঢ়। দেড় দশক ক্ষমতায় ভারতীয় জনতা পার্টি। চতুর্থবারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার আশা করছেন রমন সিং। এর পরেও রাজ্যে বেকারত্বের হার ৪৮%। ঘরে চাল নেই। হাতে কাজ নেই। পানীয় জল নেই। প্রশাসনের বিরুদ্ধে শুধুই ক্ষোভ। মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকায় ফসলের দাম না পেয়ে ছত্তিসগড়ে ৩ বছরে দেড় হাজার কৃষকের আত্মহত্যার অভিযোগ। নেই রাজ্যে সরকার ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপ্ন দেখাতে চাইছে। অথচ কানেই ঢোকেনি রোটি-কাপড়া-মকানের দাবি।


সোমবার প্রথম দফার নির্বাচন ছত্তিশগড়ে। শনিবার প্রচারের শেষ দিনে ইস্তেহার প্রকাশ করে বিজেপি। মহিলাদের কর্মসংস্থানে সুদমুক্ত দ লক্ষ টাকা করে ঋণ, ক্লাস টুয়েলভ পর্যন্ত ছাত্রদের বিনামূল্যে বই ও স্কুলের পোষাক সহ একগুচ্ছ ঘোষণা। মাও হামলায় সম্প্রতি মৃত্যু হয়েছে এক সাংবাদিকের। সে কথা মাথায় রেখে জার্নালিস্ট ওয়েলফেয়ার বোর্ড গঠনের বিষয়টিও এসেছে ইস্তেহারে। ভোট আসে ভোট যায়, প্রতিশ্রুতি আর পূরণ হয় না, আক্ষেপ জনসাধারণের। 


আরও পড়ুন-ছত্তিসগঢ়ের 'কুমারস্বামী' হয়ে উঠতে পারেন অজিত যোগী