ওয়েব ডেস্ক : চারদিনের সফরে আজই ভারতে এলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আজ তাঁকে অর্ভথ্যনা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কমপক্ষে ২০টি বিষয় নিয়ে দু'দেশের মধ্যে চুক্তি সই হওয়ার কথা রয়েছে। তবে এবারও তিস্তা জলবন্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে না, বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রতিরক্ষা থেকে পরিকাঠামো...জন সংযোগ থেকে যোগাযোগ ক্ষেত্রে ২০টি মউ স্বাক্ষরিত হতে চলেছে হাসিনার এই সফরকালে। কেন্দ্রীয় সরকারের ডাকে আজই দিল্লি যাচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনিও উপস্থিত থাকবেন মউ স্বাক্ষরের সময়।


প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান, সাইবার নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জাহাজ ও সড়ক পরিবহন সহ একাধিক ক্ষেত্রে দুই দেশ একযোগে কাজ করবে। পরিকাঠামো উন্নয়নে ও প্রতিরক্ষা খাতে বাংলাদেশকে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দেবে ভারত। আগামীকাল দিল্লিতেই দুই দেশের মধ্যে মউ স্বাক্ষরিত হতে চলেছে।


আরও পড়়ুন- সামনে এল ২০০ টাকার নোটের ছবি!


ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব শ্রীপ্রিয়া রঙ্গনাথন আজ এক সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ''এই মউ স্বাক্ষরিত হতে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও ভালো হবে।'' তবে, তিস্তা চুক্তি নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন বিষয়টি এখনও আলোচনার পর্যায়ে আছে। তাই এবার সেই চুক্তি সম্পূর্ণ হবে না।


প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে তত্‍কালীন কংগ্রেস সরকার ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে তিস্তা জলবন্টন চুক্তি সই করার উদ্যোগ নেয়। সেই সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর জন্য বাংলাদেশেও যান। কিন্তু, এই জলবন্টনের ফলে উত্তরবঙ্গ বিশেষ ভাবে ক্ষতির মুখে পড়তে পারে বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফলে আটকে যায় সেই চুক্তি।