ওয়েব ডেস্ক : কালো টাকা ধরতেই তাঁর এই লড়াই। হিসাব বহিভূর্ত আয়, কর ফাঁকি এসব আটকানোই তাঁর লক্ষ্য। আর তাই তাঁর আচমকা নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত। ৮ নভেম্বর রাতে পুরনো ৫০০ ও ১০০০-এর নোট বাতিল করে ঘোষণা করেন মোদী। নোট ভোগান্তির জন্য দেশের মানুষের কাছ থেকে সময় চেয়ে নেন ৫০ দিন। নোট বাতিলের ৬০ দিনের মাথায় এসে সরকার জানাল, ব্যাঙ্কে উপছে পড়েছে করফাঁকির পাহাড় প্রমাণ টাকা। করফাঁকির ৩ থেকে ৪ লাখ কোটি টাকা জমা পড়েছে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সরকারের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, জমা পড়া সব টাকার সব খুঁটিনাটি খতিয়ে দেখার জন্য আয়কর দফতরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আয়কর দফতর জানিয়েছে, প্রতি অ্যাকাউন্টে ২ থেকে আড়াই লাখ টাকা করে প্রায় ৪২০০০ কোটি জমা টাকার হদিশ পাওয়া গেছে। যাদের প্যান নাম্বার, মোবাইল নাম্বার বা ঠিকানা একটাই। এবার সেসব জমা পড়া টাকার খতিয়ানই পরীক্ষা করে দেখা হবে।


হিসেব বলছে, করফাঁকির সবচেয়ে বেশি টাকা জমা পড়েছে বিভিন্ন লোন পরিশোধ খাতে। অঙ্কটা প্রায় ৮০০০০ কোটি টাকা। সমবায় ব্যাঙ্কে জমা পড়া কালো টাকার পরিমাণ প্রায় ১৬০০০ কোটি। গ্রামীণ ব্যাঙ্কে পড়েছে ১৩০০০ কোটি টাকা।  ডরম্যাট অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে ২৫,০০০ কোটি টাকা।


আরও পড়ুন,