ওয়েব ডেস্ক: ২০১৪ সাল থেকেই নাকি নোট বাতিলের মত এমন একটি বোল্ড সিদ্ধান্ত নেওয়ার তোরজোড় শুরু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বিজেপির কয়েকজন বিশিষ্টরা ছাড়া কেউই জানতেন না, মোদীর মনে আসলে কী চলছে। তবে জানতেন ৬ জন সরকারি আমলা। তাঁদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন উচ্চ পদস্থ সরকারি আমলা হাসমুখ আধিয়া। ২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নরেন্দ্র মোদী যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন সেইসময় হাসমুখ আধিয়া ছিলেন তাঁর প্রিন্সিপ্যাল সেক্রেটারি। মোদীর সঙ্গে তৎকালীন সেক্রেটারি হাসমুখ আধিয়ার সম্পর্কের উষ্ণতায় রাজ্য থেকে কেন্দ্রে ট্রান্সফার হন তিনি। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কেন্দ্রীয় সরকারের রেভেনিউ সেক্রেটারি করা হয় তাঁকে। যার ফলস্বরূপ প্রধানমন্ত্রীর 'খাস' অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলির সঙ্গেও তাঁর সুসম্পর্ক তৈরি হয়। আরও পড়ুন- মোদী হিন্দু-বিরোধী, নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতাচ্যুত করবে: হিন্দু মহাসভা
 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


 



ভারতের একটি খ্যাতনামা ইংরাজি গণমাধ্যম তাঁদের প্রতিবেদনে দাবি করেছে, হাসমুখ আধিয়া সহ আরও ৫ জন আমলার সঙ্গে বৈঠক করার পরই নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন নরেন্দ্র মোদী। এই মিটিং হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাসগৃহে। ঐ ইংরাজি গণমাধ্যম তাঁদের প্রতিবেদনে এও দাবি করে 'ক্লোজড ডোর' বৈঠকের পর মোদী তাঁর নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত ক্যাবিনেটকে জানায়, এবং বলেন, "আমি সমস্ত রিসার্চ ওয়ার্ক করেই এই সিদ্ধান্ত নিতে চলেছি। আমি ব্যর্থ হলে আমাকে দোষ দেবেন"। এরপর নভেম্বর ৮, ২০১৬ ক্যাবিনেট বৈঠকের পরই মোদী আম আদমির সামনে তাঁর নোট বাতিলের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন। আরও পড়ুন-  "পেটিএম মানে পে টু মোদী",