নিজস্ব প্রতিবেদন: শিবসেনাই বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। পাল্টা তোপ বিজেপির। মহারাষ্ট্রের বিজেপি প্রেসিডেন্ট চন্দ্রকান্ত পাটিল জানান, বিজেপি-শিবসেনা জোটকে জনাদেশ দিয়েছে মহারাষ্ট্রবাসী। ১৬১ আসন পেয়েছি আমরা। কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতা করে শিবসেনাই। প্রথম সংবাদিক বৈঠক করে বিকল্প রাস্তার কথা বলে শিবসেনাই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউতকে একাহাত নিয়ে চন্দ্রকান্ত বলেন, এ বিষয়ে সঞ্জয় রাউতে অন্তত চুপ থাকা উচিত। শিবসেনাকে ধ্বংস করেছেন তিনিই। শিবসেনার একাংশ তাঁর উপর ক্ষুব্ধ বলে দাবি চন্দ্রকান্তের। বিজেপির সঙ্গে ১৭০ বিধায়ক রয়েছে বলে দাবি করেন বিজেপি নেতা গিরিশ মহাজন। অজিত পাওয়ার এনসিপির পরিষদীয় দলনেতা। তাঁর নেতৃত্বে সব বিধায়কই বিজেপিকে সমর্থন জানাবেন। বিজেপির যুক্তি, ক্ষমতার লোভে হিন্দুত্ব ছেড়েছে শিবসেনা।


বিজেপির কার্যনির্বাহী সভাপতি জেপি নাড্ডা মহারাষ্ট্রে বিজেপির সরকার গড়াকে সমর্থন জানিয়েছেন। এই জোটের সরকার পরিণত গণতন্ত্রের লক্ষণ বলে দাবি করেন নাড্ডা।  অজিত পাওয়ার সম্পর্কে সঞ্জয় রাউতের তোপ, গতকাল বৈঠকের সময় চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেননি তিনি। পাপ কাজ করতে যাচ্ছিলেন বলেই চোখ তুলে কথা বলার সাহস পাননি।



আরও পড়ুন- পাপ কাজ করতে চলেছেন বলেই বৈঠকে চোখে চোখ রেখে কথা বলেননি, অজিতকে একহাত শিবসেনার


রাউত সাংবাদিক বৈঠক করে বলেন, উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গেই রয়েছেন শরদ পাওয়ার। আজ দুপুরে দু’জনে সাংবাদিক বৈঠক করবেন। মহারাষ্ট্র এবং ছত্রপতি শিবাজি মহারাজকে অপমান করেছেন অজিত পাওয়ার এবং তাঁর বিধায়করা।    উল্লেখ্য, অজিত পাওয়ারের এই সিদ্ধান্তে সহমত নন, দ্বর্থ্য ভাষায় জানিয়ে দিলেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার। শনিবার টুইট করে বর্ষীয়ান নেতা জানান, মহারাষ্ট্রে সরকার তৈরি করা নিয়ে অজিত পাওয়ারের বিজেপিকে সমর্থন দলের সিদ্ধান্ত নয়। একান্তই তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। কোনও ভাবেই এই পদক্ষেপকে সমর্থন কিংবা বাহবা দিচ্ছে না দল।