কর্মসংস্থান ও পর্যটনের উন্নয়নে এবার সাজানো হবে সমুদ্র বন্দরগুলি : প্রধানমন্ত্রী
দেশের অভ্যন্তরীন উন্নয়নের পাশাপাশি এবার সমুদ্রবন্দরেও উন্নয়নের জোয়ার আসবে। `নীল বিপ্লব` বা `ব্লু রিভোলিউশন`-এর মাধ্যমে সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে উন্নয়ন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম তিনি রাজকোটে সোমনাথ মন্দির দর্শনে গেলেন নরেন্দ্র মোদী। আর সেখানে একটি জনসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মত্স্যজীবীদের উন্নয়নের জন্য ও পর্যটনের বিকাশে এবার সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে উন্নয়ন করা হবে।
ওয়েব ডেস্ক : দেশের অভ্যন্তরীন উন্নয়নের পাশাপাশি এবার সমুদ্রবন্দরেও উন্নয়নের জোয়ার আসবে। 'নীল বিপ্লব' বা 'ব্লু রিভোলিউশন'-এর মাধ্যমে সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে উন্নয়ন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম তিনি রাজকোটে সোমনাথ মন্দির দর্শনে গেলেন নরেন্দ্র মোদী। আর সেখানে একটি জনসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মত্স্যজীবীদের উন্নয়নের জন্য ও পর্যটনের বিকাশে এবার সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে উন্নয়ন করা হবে।
আরও পড়ুন- আধার ইস্যুতে মমতার চাপে পিছু হঠল মোদী সরকার
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ''ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে রয়েছে সমুদ্রের তট। সেখানেই উন্নয়নের প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই আট লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে। শিল্পে উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে সেখানে পর্যটনেরও উন্নয়ন করা হবে। এখনও পর্যন্ত প্রথম ধাপে ৪০০টি প্রকল্পকে বাছা হয়েছে উন্নয়নের জন্য। তারমধ্যে ৪০টি গুজরাটে স্থাপন করা হবে।''
দেশের ১৮টি সমুদ্র বন্দরকে চিহ্নিত করা হয়েছে এই কাজের জন্য। ৭টি বন্দর শহরকে উন্নয়ন করা হবে। এর মধ্যমে প্রথম ধাপেই ৫০ হাজার কর্ম সংস্থান হবে বলে দাবি প্রধানমন্ত্রীর।