নিজস্ব প্রতিবেদন: আত্মঘাতী 'বয়েস লকার রুম' গ্রুপের সদস্য দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্র। গুরুগ্রামের ওই ছাত্রের বিরুদ্ধে এক স্কুলছাত্রীকে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ রয়েছে। বুধবার সকালে নিজের আবাসনের ১১ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে ওই ছাত্র।
সূত্রের খবর, ওই ছাত্রের নাম উল্লেখ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় 'মি টু' বলে একটি পোস্ট করে এক ছাত্রী। ঘটনাচক্রে যেদিন 'বয়েস লকার রুম' ইনস্টা গ্রুপের খবরটি ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়, সেদিনই ওই ছাত্রী পোস্টটি করে।


লকডাউনে বাড়ি পৌঁছতে এক টানা ১২ ঘণ্টা হাঁটলেন ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নিকিতা!
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত কোনও সুইসাইট নোট পাওয়া যায়নি। তবে ছাত্রটির ফোন ঘেঁটে জানা গিয়েছে, সে যে পুলিসি জেরার মুখে পড়তে পারে, তা সতর্ক করে তার কয়েকজন বন্ধু মেসেজ করেছিল।
বয়েস লকার রুম ফেসবুক ইনস্টাগ্রামে এক গ্রুপ, যেটি সম্প্রতি দিল্লি পুলিসের সাইবার শাখার দুঁদে গোয়েন্দা থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের নাড়িয়ে দিয়েছিল। এই গ্রুপটি ছিল মূলত দিল্লির নামিদামি স্কুলের দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রদের। স্কুলছাত্রীদের ধর্ষণ নিয়ে এই গ্রুপে রগরগে আলোচনা হত।
সম্প্রতি ওই গ্রুপের আলোচনা ফাঁস হয়ে যায়। কয়েকজন ওই গ্রুপের আলোচনার বিষয় ও ছবি স্ক্রিনশট নিয়ে ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারে পোস্ট করেন। এরপরই বিতর্কের ঝড় ওঠে। আপাতত এই গ্রুপের ২১ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিস।