নিজস্ব প্রতিবেদন: অপেক্ষার অবসান। আজই হতে চলেছে দ্বিতীয় মোদী সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ। বাংলা থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হচ্ছেন বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর এবং কোচবিহারের সাংসদ নীশিথ প্রামাণিক। ইতিমধ্যে রায়গঞ্জের সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া ইস্তফা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ গাঙ্গওয়ার। রাষ্ট্রপতি ভবন সূত্রে খবর, আজ সন্ধে ৬টায় হবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রথা মেনে বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেন সম্ভাব্য নয়া মন্ত্রীরা। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বৈঠকে রয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। প্রধানমন্ত্রীর বাসভাবনে পৌঁছে যান উত্তরপ্রদেশের আপনা দলের নেত্রী অনুপ্রিয়া প্যাটেল, জ্য়োতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল, বরুণ গান্ধী,  প্রীতম মুণ্ডা, ভূপেন্দ্র যাদব, মীনাক্ষি লেখি, পুরুষোত্তম রূপালা, অজয় মিশ্রা, শোভা কারাণজালে, নারায়ণ রাণে, পশউপতি পরশ। রাজনৈতিক মহলে জোর গুঞ্জন, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে যাঁদের দেখা যাচ্ছে, মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণে সম্ভবত তাঁদেরই ভাগ্যের শিকে ছিঁড়তে চলেছে। তবে এই বৈঠকে অর্থমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের উপস্থিতি নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়। সূত্রের খবর, সম্ভবত মন্ত্রিসভায় পদমর্যাদা বাড়তে চলেছে হিমাচলপ্রদেশের হামিরপুরের সাংসদের। 


আরও পড়ুন: জন্মদিনে চাই প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা, আবদার মেটালেন মোদী


আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভার রদবদলের আগের দিন তৈরি হল নতুন মন্ত্রক, 'ঐতিহাসিক পদক্ষেপ', বলল কেন্দ্র


কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদলের আগে, মঙ্গলবার দেশের আট রাজ্যের রাজ্যপাল বদল করা হয়েছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ৭৩ বছরের থাওয়ারচাঁদ গেহলটকে কর্ণাটকের রাজ্যপাল হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছে। ফলে আরও একটি পদ ফাঁকা হয়েছে। সমবায়মন্ত্রীর নতুন একটি পদও মোদী তৈরি করেছেন। বর্তমানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় মোট ৮১ জন মন্ত্রী হতে পারেন। বর্তমানে ৫২ জন মন্ত্রী রয়েছেন। ২৯টি পদ ফাঁকা রয়েছে। এবার পূর্ণমন্ত্রীর পদ পেতে পারেন ছয় জন। নতুন মন্ত্রিসভায় কে ঠাঁই পাবেন? সেই বিষয়ে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই জল্পনা চলছিল। যার উত্তর মিলবে আজ সন্ধেয় রাষ্ট্রপতি ভবনে। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ইতিমধ্যে আমন্ত্রণ পৌঁছে গিয়েছে বিরোধী দলগুলোর কাছেও।