নিজস্ব প্রতিবেদন: বিপাকে পড়তে চলেছেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব। সে রাজ্যের হামিরপুরে অবৈধ বালি খাদানের ঘটনায় শনিবার তত্কালীন জেলাশাসক বি চন্দ্রকলা-সহ বেশ কয়েকজনের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই। সূত্রের খবর, তদন্তে সিবিআইয়ের নজরে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীও। তাঁকে জেরা করা হতে পারে বলে খবর। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১২ সাল থেকে ২০১৩ সালের জুলাই পর্যন্ত খনিজ দফতরের দায়িত্ব সামলেছিলেন অখিলেশ যাদব। ২০১৬ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্টের নির্দেশে বেআইনি খনির মামলাটি হাতে নেয় সিবিআই। শামলি, কৌসম্বি, ফতেহপুর, দেওরিয়া, সহারানপুর, হামিরপুর ও বালি উত্তোলনের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।          


সিবিআই সূত্রের খবর, অবৈধ বালি খনন যখন চলছিল, তখন দফতরের দায়িত্বে ছিলেন অখিলেশ। ফলে তাঁর ভূমিকা সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়। আইএএস অফিসার বি চন্দ্রকলা, খনিজ আধিকারিক মইনুদ্দিন, সপার এমএলসি রমেশ মিশ্র ও তাঁর ভাই মামলায় অভিযুক্ত।


সিবিআই জানিয়েছে, ওই সময় যাঁরা মন্ত্রী ছিলেন, তাঁর ভূমিকা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই-র মতে, খাদান থেকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বালি তোলা নিষিদ্ধ ছিল। তা সত্ত্বেও বালি খাদান থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আর এক প্রাক্তন মন্ত্রী গায়ত্রী প্রসাদ প্রজাপতিও খনিজ মন্ত্রকের দায়িত্বভার সামলেছিলেন। তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হতে পারে।  


এদিন আইএএস অফিসার বি চন্দ্রকলার লখনৌয়ের আবাসে তল্লাশি চালায় সিবিআই। গুরুত্বপূর্ণ ফাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ২ জানুয়ারি মামলায় এফআইআর দায়ের করে সিবিআই। তারপর এদিন ১৪টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। দিল্লি, নয়ডা, কানপুর, লখনৌয়ে একযোগে তল্লাশি চালান সিবিআই আধিকারিকরা। 


আরও পড়ুন- ঘোর কলি! প্রথম বাঙালি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মমতাকে দেখতে চান দিলীপ ঘোষ


২ জানুয়ারি মামলায় এফআইআর দায়ের করে সিবিআই। তারপর এদিন ১৪টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। দিল্লি, নয়ডা, কানপুর, লখনৌয়ে একযোগে তল্লাশি চালান সিবিআই আধিকারিকরা।


আরও পড়ুন- চেষ্টায় ফল মেলে, মেদ ঝরিয়ে ভাইরাল এই মারোয়াড়ি দম্পতি