নিজস্ব প্রতিবেদন: লকডাউন-সহ অন্যান্য কারণে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি তলানিতে ঠেকে যাওয়ার আশঙ্কা একপ্রকার তাড়া করছে কেন্দ্র সরকারকে। কোনও কোনও মহল থেকে এমনও আশঙ্কা করা হচ্ছে দেশের মাথাপিছু জিডিপি বাংলাদেশের থেকেও নীচে চলে যাবে। এরকম এক পরিস্থিতিতে উত্পাদন শিল্পের পাশে দাঁড়াল কেন্দ্র। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, দেশের উত্পাদন শিল্প ও রফতানিকে চাঙ্গা করতে ২ লাখ কোটি টাকার প্যাকেজ দেবে কেন্দ্র।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ, নতুন করে টেট পরীক্ষা: মমতা


মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এনিয়ে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী প্রকাশ জাভরেকর বলেন, যেসব ক্ষেত্র উত্পাদনের সঙ্গে যুক্ত তাদের তাদের ইনসেন্টিভ দেবে সরকার। এর মধ্যে রয়েছে যে কোনও উত্পাদন, তা সে ওষুধ, স্টিল, টেলিকম-টেক্সটাইল ক্ষেত্র, সোলার সেলের মতো ক্ষেত্রও হতে পারে।



করোনায় বেহাল দেশের অর্থনীতি। কিন্তু আশা ছাড়নেনি প্রধানমন্ত্রী। তিনি বারবারই বলছেন, করোনা আমাদের কাছে সুযোগ এনে দিয়েছে। আমাদের লোকালের জন্য ভোকাল হতে হবে। আগে পিপিই কিট, করোনা টেস্ট কিট দেশে তৈরি হত না। এখন হচ্ছে। দেশকে আত্মনির্ভার হতে হবে। প্রসঙ্গত, দেখা গিয়েছে গত অক্টোবর মাসে দেশের রেকর্ড উত্পাদন হয়েছে। কোনও কোনও মহলের মতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের উত্পাদন শিল্প।


আরও পড়ুন-সাবধান! আপনি কিন্তু নজরদারি ক্যামেরার আওতায়!


উল্লেখ্য, অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে গত মে মাসেই ২০ লাখ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র। ওই প্যাকেজে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে। এবার জোর দেওয়া হল উত্পাদন শিল্প ও রফাতানিকে।


কোন কোন সেক্টরের জন্য ওই প্যাকেজ


উন্নত ব্যাটারি


ইলেক্টনিক পণ্য


অটোমোবাইল ও তার পার্টস


ওষুধ


টেলিকম ও নেটওয়ার্কিং ক্ষেত্রে ব্যবহৃত পণ্য 


টেক্সটাইল শিল্প


ফুড প্রোডাক্ট


সৌর বিদ্যুত্ সেল


এসি ও এলইডি


বিশেষ স্টিল