নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবার বিকেল ৫টা থেকে রাজ্যজুড়ে লকডাউনের ঘোষণা করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। ইতিমধ্যেই কলকাতা-সহ বাছাই করা জায়গাগুলিতে চলছে লকডাউন। দেশজুড়ে ৫৪৮টি জেলাতেও লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু লকডাউন মানছে না সমাজের একাংশ। রাস্তায় বেরিয়ে পড়ছেন। গলি ক্রিকেটও দেখা যাচ্ছে। এহেন পরিস্থিতিতে রাজ্যগুলিকে দরকারে কার্ফু জারি করার পরামর্শ দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেশের বিভিন্নপ্রান্তে লকডাউন পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট গিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে। ওই রিপোর্টের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক রাজ্যগুলিকে জানিয়েছে, পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনে কার্ফু ঘোষণা করতে পারে রাজ্যগুলি। বলে রাখি, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাব, হিমাচল প্রদেশ, মণিপুর ও পুদুচেরিতে ইতিমধ্যেই জারি হয়েছে কার্ফু।


এদিন গোটা রাজ্যে ৩১ মার্চ পর্যন্ত লকডাউন জারি করার ঘোষণা করেন  মুখ্যমন্ত্রী। তারপরই পশ্চিমবঙ্গবাসীকে লকডাউন মেনে চলার বার্তা দেন। মমতা বলেন,''আপনাদের সুবিধার জন্য খোলা রয়েছে দোকান। অনেকে লাইন দিয়ে দাঁড়াচ্ছেন। হাত জোড় করে বলছি, ঘেঁষাঘেষি করে দাঁড়াবেন না। দূরত্ব বজায় রাখুন। কাউকে যেন স্পর্শ না করেন।''


লকডাউনে বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ মানুষের জটলা দেখা গিয়েছে। জমায়েত সরাতে ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিসও। লাঠিচার্জও করতে দেখা গিয়েছে। লকডাউন অমান্য করায় গত ২৪ ঘন্টায় ১০০৩ জনকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিস।


আরও পড়ুন- গ্রাম-থেকে শহর, আজ বিকেল ৫টা থেকে রাজ্যজুড়ে লকডাউন, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর