নিজস্ব প্রতিবেদন: আগামিকাল, রবিবার ঝাড়খণ্ডের ১১ তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করবেন হেমন্ত সোরেন। তার আগের দিন সে রাজ্যে পৌঁছে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলেন হেমন্ত। শুধু তাই নয়, রাঁচির রাস্তায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে স্বাগত জানিয়ে টাঙানো হয়েছে ব্যানারও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নাগরিকত্ব সংশোধিত আইনের বিরোধিতায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ফের একমঞ্চে আসতে চাইছে বিরোধীরা। সেই বিরোধী ঐক্য দেখানোর সুযোগ করে দিচ্ছে ঝাড়খণ্ডে বিজেপিকে কুপোকাত করে ক্ষমতায় আসা হেমন্ত সোরেনের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। ওই শপথগ্রহণ মঞ্চে থাকার কথা অরবিন্দ কেজরিওয়াল, তেজস্বী যাদব, সনিয়া ও রাহুল গান্ধীদের। রাঁচিতে যেতে পারেন মহারাষ্ট্রের মুখ্য়মন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। লোকসভা ভোটের ঠিক আগে কর্ণাটকে কুমারস্বামীর শপথগ্রহণের মঞ্চে এমন বিরোধী ঐক্য দেখা গিয়েছিল। সেই ছবিই দেখা যেতে পারে রবিবার  রাঁচিতে।  



৮১ আসনের ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় জোট করেছিল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (JMM), কংগ্রেস ও রাষ্ট্রীয় জনতা দল (RJD)। জেএমএম পেয়েছে ৩০টি আসন। কংগ্রেস ও আরজেডি যথাক্রমে ১৬ ও ১টি। 



সংশোধনী আইনের বিরোধিতায় এখনও পর্যন্ত বিরোধীরা একজোট হয়ে প্রতিবাদ করতে অক্ষম হয়েছে। যা বিক্ষোভ হয়েছে তা বিক্ষিপ্তভাবে। কিন্তু জোট বেঁধে যে প্রতিবাদের দরকার ছিল, তা করতে উঠতে পারেননি বিরোধী নেতানেত্রীরা। রাজ্যসভায় বিজেপি সংখ্যালঘু হলেও বিরোধীদের বোঝাপড়ার অভাবে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলটি পাস করিয়ে নিয়েছিলেন মোদী-শাহ।  এহেন প্রেক্ষাপটে ঝাড়খণ্ডে কি বিরোধী জোটের নতুন অধ্যায় শুরু হবে? শুরু হয়েছে জল্পনা। 


আরও পড়ুন- যোগীর পুলিসকে ধোঁকা দিয়ে দলীয় কর্মীর স্কুটারেই দারাপুরির বাড়িতে প্রিয়াঙ্কা