নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজস্থানে দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব মেটাতে রাহুলের দাওয়াই। যুযুধান দুই নেতা অশোক গেহলট এবং সচিন পাইলট দু'জনই ভোটে দাঁড়াচ্ছেন। মরুরাজ্যে এবার কংগ্রেস জিতলে মুখ্যমন্ত্রী  হবেন কে? গেহলট-পাইলট দু'জনই প্রার্থী হওয়ায় বাড়ছে জল্পনা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দলের দুই শিবিরে দুই হেভিওয়েট। অশোক গেহলট আর সচিন পাইলট। দুই নেতার দ্বন্দ্বে রাজস্থানে কংগ্রেসের প্রার্থী ঘোষণা পিছিয়ে গিয়েছে। ভোটের আগে দুজনকেই খুশি রাখার পথে হাঁটলেন রাহুল গান্ধী। আর এর জেরে  রাজস্থানের কংগ্রেস কর্মীদের একটাই প্রশ্ন, ভোটে জেতার পর মুখ্যমন্ত্রী কে?


মরুরাজ্যে মধ্যপ্রদেশ মডেল থেকে সরে আসতে বাধ্য হলেন রাহুল। মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস জিতলে মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন কমল নাথ বা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।কিন্তু, দু'জনের কাউকেই প্রার্থী করেননি রাহুল গান্ধী। কিন্তু রাজস্থানে কুর্সির দাবিদার অশোক গেহলট-সচিন পাইলট-দু'জনকেই প্রার্থী করলেন। 


তবে, দুজনে কে কোথায় দাঁড়াবেন তা এখনও ঘোষণা করা হয়নি। সূত্রের খবর, গেহলট তাঁর বর্তমান আসন যোধপুরে সর্দারপুরা থেকে লড়তে পারেন। নিজের পুরনো লোকসভা কেন্দ্র আজমেঢ়ের কোনও একটি বিধানসভা থেকে লড়তে পারেন পাইলট। 


৫ বারের সাংসদ, ৪ বারের বিধায়ক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ও প্রাক্তন সাংসদ সচিন পাইলটও রাজস্থানে জনপ্রিয় নেতা। বর্ষীয়ান গেহলট আর তরুণ পাইলট দু'জনই রাহুলের ঘনিষ্ঠ বৃত্তে।


রাজস্থানে এবার দলের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন কংগ্রেস কর্মীরা। দুই শিবিরেই টিকিটের দাবিদার অনেক। তাই আপাতত সচিন-অশোককে সমান গুরুত্ব দিয়ে রাহুল ভোট করিয়ে নিতে চাইছেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 


এদিনই আবার দৌসার বিজেপি সাংসদ হরিশ মীনা দলে যোগ দেওয়ায় নির্বাচনের আগে বাড়তি অক্সিজেন পেয়েছে কংগ্রেস।


আরও পড়ুন- হাতি তাড়াতে আগুনের ব্যবহার নয়, 'সুপ্রিম' নির্দেশে চাপে বন কর্তারা