Har Ghar Laxmi: নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণে এবার মমতার পথেই হাঁটল হিমাচল প্রদেশ
রাহুল গান্ধী ঘোষণা করেছিলেন, হিমাচল প্রদেশে ক্ষমতায় এলে `হর ঘর লক্ষ্মী` প্রকল্প চালু করা হবে। সেই কথা মনে করিয়ে দিয়ে রাহুল লিখেছেন, এটা বিজেপির মতো মিথ্যে প্রতিশ্রুতি নয়। কংগ্রেস মানেই হল বিশ্বাস
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বাংলার লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার প্রকল্পের আদলে একটি প্রকল্প চালু করতে চলেছে হিমাচল প্রদেশ সরকার। নির্বাচনী কর্মসূচি অনুযায়ী এবার হিমাচল প্রদেশে চালু হচ্ছে 'হর ঘর লক্ষ্মী' প্রকল্প। এরাজ্যের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের মতো হিমাচল প্রদেশে ওই প্রকল্পের আওতায় প্রতি মাসে মহিলাদের দেওয়া হবে দেড় হাজার টাকা। প্রকল্পের কথা ট্যুইট করেছেন রাহুল গান্ধী। তিনি লিখেছেন, আগামী ১ মাসের মধ্যেই ওই প্রকল্প চালু করা হবে।
আরও পড়ুন-দিদির দূত চড় মারলে পাল্টা দিন; গাছে বাঁধুন, নিদান বিজেপি সাংসদের
গত নভেম্বর মাসেই রাহুল গান্ধী ঘোষণা করেছিলেন, হিমাচল প্রদেশে ক্ষমতায় এলে 'হর ঘর লক্ষ্মী' প্রকল্প চালু করা হবে। সেই কথা মনে করিয়ে দিয়ে রাহুল লিখেছেন, এটা বিজেপির মতো মিথ্যে প্রতিশ্রুতি নয়। কংগ্রেস মানেই হল বিশ্বাস।
রাজ্য়ে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি চালু করে বিরোধীদের ধার কমিয়ে দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি, ওই প্রকল্পের লাভও ঘরে তুলেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। এরপর একে একে চালু হয়েছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কৃষক বন্ধু, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড চালু করেছিলেন মমতা। এভাবেই গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। রাজ্যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার চালু করার পর বিরোধীদের প্রশ্ন ছিল এই পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি কবে বন্ধ হবে। তাতে অব্শ্য প্রকল্পের জনপ্রিয়তা এতটুকুও কমেনি বারং বেড়েছে।
উল্লেখ্য, হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে ৬৮ আসনের মধ্যে ৪০টি আসন পেয়েছে কংগ্রেস। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন সুখবিন্দর সিং।