নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা এখন বিপর্যয়। ক্রমেই ছড়াচ্ছে সংক্রমণ। বিপর্যয়ে আরও সঙ্কটে ভারত। দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৯৩, মৃত ২। আরও এক মৃতের রিপোর্টের অপেক্ষা। দেশের একাধিক রাজ্যে বন্ধ  স্কুল, কলেজ। তালা সুইমিং পুল, সিনেমা হল, শপিং মলেও। মহারাষ্ট্রে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের হিসাব অনুসারে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৯৩। সব থেকে বেশি আক্রান্ত কেরলা ও মহারাষ্ট্রে। মহরাষ্ট্রে পরিস্থিতি রীতিমতো উদ্বেগের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: করোনা রুখতে সিল করা হল বাংলাদেশ সীমান্ত, স্থগিত মৈত্রী এবং বন্ধন এক্সপ্রেসের যাত্রা


সেখানে আরও এক করোনা সন্দেহভাজনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। সৌদি আরব থেকে ফিরেছিলেন বছর ৭১ ওই বৃদ্ধ। কেরালায় কার্যত শাট ডাউনের পরিস্থিতি।  শপিং মল বন্ধ করেছে মহারাষ্ট্রও। নতুন করে দুটি কোয়ারান্টাইন সেন্টার তৈরি করেছে দিল্লি পুলিস। শহরের দুটি ট্রেনিং সেন্টারকে ব্যবহার করা হচ্ছে এই কাজে। উল্লেখ্য ইতালিতে ২১১ জন আটকে পড়া ভারতীয় পড়ুয়াদের নিয়ে মিলান থেকে ফিরছে এয়ার ইন্ডিয়ার বিশেষ বিমান। তেহরান থেকে ফিরে জয়শলমীরের ক্যাম্পে ২৩৪ জন।


আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট, দিল্লিতে নিহত আইবি অফিসার অঙ্কিতের দেহে মিলল ৫১ ক্ষত
করোনায় কড়াকড়ি সীমান্ত পারাপারেও। বাংলাদেশ, নেপাল, ভূটান, মায়ানমার লাগোয়া ১৮টি চেক পোস্টে বন্ধ  যাত্রী পরিবহণ। দুই বাংলার মধ্যে যাতায়াত বন্ধ করেছে কেন্দ্র। তবে সীমান্তে দুপারে থেকে যাওয়া মানুষদের ঘরে ফেরার জন্য খোলা রয়েছে কোচবিহারে  চ্যাংড়াবান্ধা স্থল সীমান্ত। তাই অন্যদিনের থেকে ফাঁকা চেকপোস্ট। সীমান্ত পার করে অল্প কিছু মানুষ ফিরছেন নিজের নিজের দেশে। যদিও লাইন দিয়ে এপার ওপরা করছে পণ্যবাহী ট্রাক। করোনা সতর্কতা রেলেও। আজ থেকে এক মাস বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ বন্ধন, মৈত্রী এক্সপ্রেস। দক্ষিণ পূর্ব  শাখায় এসি কোচে  চাদর, কম্বল বিলিতেও জারি নিষেধাজ্ঞা। তাপমাত্রা বজায়ে  বিশেষ নজরদারি।