নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনাভাইরাস মোকাবিলায় লকডাউন, সোশ্যাল ডিসট্যানন্সিং-সহ একাধিক কড়া পদক্ষেপ নেওয়া সত্বেও দ্রুত বাড়ছে সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা বাড়ল ৬৩৯। সবেমিলিয়ে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ৪০৬৭। মৃতের সংখ্যা ১০৯। সোমবার সাংবাদিক সম্মেলন করে এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব লব আগরওয়াল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সচিব জানালেন-


# ৪০৬৭ করোনা আক্রান্তের মধ্যে ১৪৪৫ জন তবলিঘি জামাতের সঙ্গে সম্পর্কিত।



# আক্রান্তদের মধ্যে ৭৬ শতাংশ পুরুষ ও ২৪ শতাংশ মহিলা।


আরও পড়ুন-করোনায় মৃত্যু কিনা নিশ্চিত হতে ৩৪ দফা নির্দেশিকা স্বাস্থ্য দফতরের


# মৃতদের মধ্যে ৬৩ শতাংশের বয়স ৬০ বছরের বেশি।


# মৃতদের ৩০ শতাংশের বয়স ৪০-৬০ বছরের মধ্যে।


# ৭ শতাংশের বয়স ৪০ বছরের কম।


# কমবয়সীরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। অতএব সাবধান থাকতে হবে। লকডাউন কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।


# দেশে কাভিড হটস্পট চিহ্নিত করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোনও জায়গায় কিছু কোভিড রোগী ধরা পড়লেই তাকে হটস্পট বলা যাবে না।


# গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হলে জানিয়ে দেওয়া হবে যাতে মানুষ সতর্ক হতে পারেন।


আরও পড়ুন-করোনাভাইরাসে আক্রান্ত চিড়িয়াখানার বাঘ, শুকনো কাশি ৩ সিংহের


# কোনও বিশেষ এলাকায় ,করোনা দেখা দিলে তার মোকাবিলা করা হচ্ছে যাতে তা গোষ্ঠী সংক্রমণের আকার না নেয়।


# করোনার প্রতিষেধক হিসেবে হাইড্রস্কিক্লোরোকুইনের কার্যকারিতা নিয়ে এখনও পর্যন্ত উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ নেই। ওই ওষুধ নিতে হলে তা চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়েই নিতে হবে।


লকডাউনের সময়ে দেশের খাদ্য সামগ্রী সরবারহ স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে সরকার। তারও পরিসংখ্যান দেন লব আগরওয়াল-


# গত ১৩ দিনে সরকার ১৩৪০ ওয়াগন চিনি সরবারহ করেছে। লবন পাঠানো হয়েছে ৯৫৮ ওয়য়াগন। ভোজ্যে তেল ৩১৬ ওয়াগন।