নিজস্ব প্রতিবেদন: ঘুরে দাঁড়ালেও ফের হোঁচট। বাজার খুলতেই সেনসেক্স ২ হাজার পয়েন্ট এবং নিফটি ৫৭৬ পয়েন্ট পড়ল। ব্যাঙ্ক (৫.৫ শতাংশ), আইটি (৩.৫০ শতাংশ)-সহ একধিক সেক্টরে নজিরবিহীন পতন হয়। এ দিন এশিয়ার দেশগুলির শেয়ার সূচকে অধোগতি লক্ষ্য করা গেছে। জাপানের নিকি (-)০.১৪, সিঙ্গাপুরের স্ট্রেটস টাইমস (-৩.১৪), হংকংয়ের হ্যাংসেং (-) ২.১৯ শতাংশ পড়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত শুক্রবার সেনসেক্স এবং নিফটি ১০ শতাংশ পড়ে কিছুক্ষণের জন্য মার্কেট বন্ধ হয়ে যায়। তারপর মার্কেট খুলতেই আশার আলো দেখিয়ে দৌড় দেয় দুই সূচক। সেনসেক্স এবং নিফটি সূচক কিছুটা পয়েন্ট পুনরুদ্ধার করতে পারে এ দিন। উল্লেখ্য, সোমবার ব্যাঙ্ক সেক্টরের প্রায় সব ব্যাঙ্কের শেয়ার দর নীচে নামলেও একমাত্র মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকল ইয়েস ব্যাঙ্ক। কয়েক হাজার কোটি টাকা তছরূপে জর্জরিত ব্যাঙ্কের তদারকির দায়িত্বে রয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। বেসরকারি ব্যাঙ্কের ৪৯ শতাংশ শেয়ার অংশদারি স্টেট ব্যাঙ্কের বেশ কিছু পদক্ষেপের দরুন ইয়েস ব্যাঙ্ককে চাঙ্গা দেখা গিয়েছে।


আরও পড়ুন- সর্বজন হিতায়, চিন থেকে ৭৬৬ জন বিদেশি নাগরিককে উদ্ধার করল ভারত


বিশ্বজুড়ে অপরিশোধিত তেলের দাম পড়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়েছে সব দেশের শেয়ার সূচকে। ডিসেম্বরে ব্যারেল প্রতি ৬৬ ডলার দাম ছিল ব্রেন্ট ক্রুডের। ৬ মার্চ এক ধাক্কায় পড়ে তার দাম দাঁড়াল ব্যারেল প্রতি ৪৫ ডলার। তেলের দামের পতনে রাশ টানতে উত্পাদ কমানো সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হয় ওপেক এবং সহযোগী দেশগুলি। তেলের দাম পড়ায় ভারতে ইতিবাচক প্রভাব পড়লেও টাকার নিরিখে ডলারের দামও বাড়ছে। করোনা আতঙ্কের জেরে কতটা ফায়দা তুলতে পারবে ভারত, তা নিয়ে ধন্দে বিশেষজ্ঞরা।