নিজস্ব প্রতিবেদন: জম্মুতে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের সঙ্গে তবলিঘি জামাতের সম্পর্ক সামনে আসার পরই তত্পর হয়ে উঠল জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসন। যেসব এলাকায় রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুরা থাকেন সেইসব এলাকায় জোরদার করা হল নজরদারি ব্যবস্থা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-লকডাউনের মাঝেই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর ছেলের বিয়ে, মাস্ক ছাড়াই হাজির আত্মীয়স্বজন


জম্মুর ভাতিন্দি ও সুনজাওয়ান এলাকায় থাকেন কমপক্ষে ২ লাখ মানুষ। রোহিঙ্গারা থাকায় ওই দুই এলাকাকে হটস্পট বলে ঘোষণা করেছে প্রশাসন। দুটি এলাকাকেই সিল করে দেওয়া হয়েছে। কাউকে বাইরে বের হতে বা এলাকায় ঢুকে দেওয়া হচ্ছে না। ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চালানে হচ্ছে। গোটা জম্মু জেলায়। কয়েকদিন আগে এলাকার একটি মসজিদ থেকে ১০ রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার করে পুলিস। তারপর তাদের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়।


পুলিসের দাবি, ওই ১০ জনের মধ্যে ২ জন হায়দরাবাদ থেকে এসেছেন। ওই দশ জনের পর ভাতিন্দার ফিরদোসাবাদ এলাকা থেকে ২২ জনেক গ্রেফতার করে পুলিস। এদের মধ্যে ৯ জনের দেহে করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে।


আরও পড়ুন-কীসের লকডাউন! ষাঁড়ের শেষকৃত্যে কয়েকশো মানুষের জমায়েত


গোয়েন্দা সূত্র খবর, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বসাবস করেন রোহিঙ্গারা। হায়দরাবাতদেও রয়েছে অনেকে। এদের মধ্যে অনেকেই হরিয়ানার মেয়াতে জামাতে গিয়েছিলেন। তার পর সেখান থেকে দিল্লির নিজামুদ্দিন গিয়েছিলেন। সেখান থেক জম্মু ফিরে এসেছিলেন।


উল্লেখ্য, ভারতে এখন মোট ৪০,০০০ রোহিঙ্গা বসবাস করেন। এদের মধ্যে ১৭,০০০ রাষ্ট্রসংঘ স্বীকৃত উদ্বাস্তু। সরকার এদের সবাইকেই বেআইনি অনুপ্রবেশকারী বলে গন্য করছে।