নিজস্ব প্রতিবেদন: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মন্ত্রী এবং এনসিপি (NCP) নেতা নবাব মালিককে (Nawab Malik) আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিমের (Don Dawood Ibrahim) সঙ্গে জড়িত একটি অর্থ পাচারের মামলায় ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়েছে। পিএমএলএ আদালত ২১ মার্চ পর্যন্ত তাকে হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে।  ২৩ ফেব্রুয়ারি, ইডি (ED) দাউদ ইব্রাহিম মানি লন্ডারিং মামলায় নবাব মালিককে গ্রেপ্তার করে এবং শুরুতে ৩ মার্চ পর্যন্ত তার হেফাজত পায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এর আগে, ইডি সূত্রে দাবি করা হয় যে তারা আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে নবাব মালিকের মানি ট্রেল খুঁজে পেয়েছে। ইডি সূত্র আরও দাবি করা হয়েছে যে তারা কয়েকটি রিয়েল এস্টেট প্রকল্পে নবাব মালিকের বেনামি বিনিয়োগের তথ্য খুঁজে পেয়েছে।


আরও পড়ুন: Zee News Exit Poll 2022: উত্তরপ্রদেশে ফের ক্ষমতায় বিজেপি, জোরাল ইঙ্গিত Zee Exit Poll-এ


১৮ ফেব্রুয়ারি দাউদের ভাই ইকবাল কাসকরকে (Iqbal Kaskar) এই ঘটনায় গ্রেফতার করে ইডি। ছোটা শাকিলের (Chhota Shakeel) সহযোগী সেলিম কুরেশিকেও (Salim Qureshi) জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ৩ ফেব্রুয়ারি, এনআইএ একটি তথ্য পায় যেখান থেকে তারা জানতে পারে যে দাউদ ইব্রাহিম সন্ত্রাসবাদী কারজকলাপের জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে এবং লস্কর-ই-তৈবা (LeT), জইশ-ই-মোহাম্মদ (JeM) এবং আল কায়েদা (AQ) এর সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করছে। তিনি ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের মাধ্যমে ভারতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছেন বলেও জানতে পারে ED।


দাউদের বিরুদ্ধে পিএমএলএ (PMLA) মামলা করেছে ইডি। তার ভাই ইকবাল কাসকার, ইকবাল কাশকা (Iqbal Kashka), ইকবাল মির্চি (Iqbal Mirchi) এবং অন্যান্য ১৯ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরে দুটি মামলাকেই মিশিয়ে দেয় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা নয়টি অভিযান পরিচালনা করেছে এবং দাউদের সহযোগীর বাড়ি থেকে বিভিন্ন অপরাধমূলক নথি উদ্ধার করেছে। ছোটা শাকিলের আত্মীয় সেলিম ফ্রুট (Salim Fruit) তদন্ত সংস্থাকে জানিয়েছেন, ২০০৬ সালে পাকিস্তান সফরে ছোটা শাকিলের সঙ্গে তিন-চারবার তার দেখা হয়েছিল।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)