নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রায় পাঁচশো লোক ঘিরে ফেলেছে। মুহূর্মুর্হূ উড়ে আসছে পাথর। এই পরিস্থিতিতে বন্দুক হাতে তুলে নেওয়া ছাড়া আর কোনও রাস্তা ছিল না। শনিবার কাশ্মীরে ৩ পাথরবাজের মৃত্যুর পর সেনার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কয়েকটি সংগঠন। রবিবার ভারতীয় সেনা জানাল, কুলগামে সেনার নজরদারি দলের উপরে হামলা চালিয়েছিল প্রায় ৫০০ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিলেন জওয়ানরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগামে শনিবার তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছিল সেনাবাহিনী। তখনই তাদের উপরে পাথর নিয়ে হামলা চালায় প্রায় পাঁচশো জন। জখম হন বেশ কয়েকজন জওয়ান। সেনার গুলিতে মৃত্যু হয়েছে ৩ পাথরবাজের। প্রাণ হারিয়েছে ২২ বছরের শাকির আহমেদ, ২০ বছরের ইরশাদ মজিদ ও নাবালক অন্দলিব। জখম আরও অনেকে। তাদের হাসপাতালে চিকিত্সা চলছে। সেনা বিবৃতি দিয়েছে জানিয়েছে, প্রাণহানি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক ঘটনা। শুক্রবার সেনাকে লক্ষ্য করে পাথর নিয়ে ব্যাপক হামলা চালানো হয়েছিল। ৪০০-৫০০ জন আগ্রাসী লোক জওয়ানদের কাছাকাছি চলে এসেছিল। তাদের নিয়ন্ত্রণে আনতে গুলি চালাতে বাধ্য হয় সেনা। পেট্রোল বোমাও ছুড়েছিল পাথরবাজরা। এমনকি ভিড়ের মধ্যে লুকিয়ে গুলি করেছে জঙ্গিরা। এতে বেশ কয়েকজন জওয়ান জখম হন।  


কাশ্মীরে আপাতত বন্ধ করা হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। হিজবুল মুজাহিদিনের সন্ত্রাসবাদী বুরহান ওয়ানির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে উপত্যকায় অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে নজরদারি ও নিরাপত্তা জোরদার করেছে সেনা।


 আরও পড়ুন- চন্দনের টিপ পরায় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে বহিষ্কার মাদ্রাসার