ধর্ষণে অভিযু্ক্তের নৃশংস হত্যাকন্ডের পর এখনও কারফিউ উত্তপ্ত ডিমাপুর
এখনও কারফিউ চলছে নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে। বৃহস্পতিবার হঠাত্ই জেলে ঢুকে একদল উত্তেজিত জনতা এক ধর্ষণে অভিযুক্তকে জোর করে বের করে এনে পিটিয়ে হত্যা করে। এরপর তার দেহ ক্লক টাওয়ার থেকে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। এরমধ্যেই ৩ জন সরকারি আধিকারিককে সাসপেন্ড করে আইনি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে নাগাল্যান্ড সরকার। ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
ওয়েব ডেস্ক: এখনও কারফিউ চলছে নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে। বৃহস্পতিবার হঠাত্ই জেলে ঢুকে একদল উত্তেজিত জনতা এক ধর্ষণে অভিযুক্তকে জোর করে বের করে এনে পিটিয়ে হত্যা করে। এরপর তার দেহ ক্লক টাওয়ার থেকে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। এরমধ্যেই ৩ জন সরকারি আধিকারিককে সাসপেন্ড করে আইনি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে নাগাল্যান্ড সরকার। ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
আজ মৃত ব্যক্তির শেষকৃত্যে নাগাল্যান্ড ও অসমের সেনাবাহিনীকে সক্রিয় থাকতে বলা হয়েছে। শান্তি বজায় রাখতে প্যারামিলিটারি ফোর্সের সাহায্যও চাওয়া হয়েছে। ঘটনার পর খুনে ওই ধর্ষণে অভিযুক্ত ব্যক্তির খুনে অভিযুক্ত একজনের মৃত্যু হয়েছে পুলিসের গুলিতে। বৃহস্পতিবার হঠাত্ই ২০০০ জন জেলে ঢুকে পড়ে বের করে আনে এক নাগা মহিলার ধর্ষণে অভিযুক্ত সইদ সরিফ খানকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারার অভিযোগে ডিমাপুরের ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টর, পুলিস সুপারিন্টেনডেন্ট ও সেন্ট্রাল জেলের প্রধানকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। শুক্রবার রাজ্য মন্ত্রিসভার এত বৈঠকে তাদের সাসপেনসনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ঘটনার নিন্দা করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ। সিবিআই তদন্ত দাবি করেছে বিরোধী দল অল ইন্ডিয়া ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট।