নিজস্ব প্রতিবেদন— Personal Protective Equipment বা পিপিই—র প্রয়োজনমতো সরবরাহ নেই। ফলে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে চিকিত্সক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের। বাড়ছে সংক্রমণের আশঙ্কা। বারবার পিপিই—র জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেও সাড়া পাচ্ছেন না। এমনই অভিযোগ করেছিলেন দেশজুড়ে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামা বহু চিকিতসক ও স্বাস্থ্যকর্মী। তাঁদের সমস্যা এবার মিটতে পারে। পিপিই—র চাহিদা পূরণে এবার মাঠে নেমেছে নিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রক। চাহিদামতো পিপিই সরবরাহের জন্য বদ্ধপরিকর নিরাপত্তা মন্ত্রক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ডিআরডিও (Defence Research and Development Organisation) এবার তৈরি করছে বায়োসুট। দেশব্যাপী চিকিৎসকদের আর পিপিই ( Personal Protective Equipment) ছাড়া করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে না। করোনার বিরুদ্ধে যাঁরা বুক চিতিয়ে লড়ছেন সেই চিকিৎসকদের পর্যাপ্ত পিপিই ( Personal Protective Equipment) নেই এমনটাই অভিযোগ উঠেছিল দেশজুড়ে। তাই তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নিল ডিআরডিও। 
সারা দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে প্রয়োজন বহুসংখ্যক পিপিই। তাই দৈনিক ১৫,০০০ পিপিই তৈরির লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামল ডিআরডিও।


আরে পডড়ুন— করোনার গতিবিধি বুঝতে এবার এল সরকারি ট্র্যাকিং অ্যাপ


সারা ভারতে এই পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ২০৮৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৫৬ জনের। এমন অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রয়োজন প্রচুর পিপিই ও স্যানিটাইজার। তাই এই উদ্যোগ নিয়েছে নিরাপত্তা মন্ত্রক। 
ডিআরডিও আধিকারিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাঁরা এখন রোজ ৭,০০০ বায়োসুট তৈরি করছেন। যার দরুন পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে চলে আসবে। পিপিই—র ঘাটতি দ্রুত মিটবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা। ইতিমধ্যেই তারা ১.৫ লাখ লিটার স্যানিটাইজার তৈরি করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পাঠিয়েছেন। ওই আধিকারিক এও বলেন, ন্যানো প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে তাঁরা এন-৯৯ মাস্ক তৈরি শুরু করেছেন। কিছুদিনের মধ্যেই তাঁরা দৈনিক ২০,০০০ মাস্ক তৈরি করবেন। প্রসঙ্গত ইতিমধ্যেই দিল্লি পুলিসের হাতে ৪০,০০০ মাস্ক তুলে দিয়েছে ডিআরডিও।