নিজস্ব প্রতিবেদন: আজ সন্ধ্যায় আপের বিধায়ক অপসারণ নিয়ে রায় দেবে দিল্লির হাইকোর্ট। চাতক পাখির মতো সে দিকেই চেয়ে রয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেজরি-'ওয়াল'-এ বড়সড় চিড় ধরিয়েছে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত। রবিবার রাষ্ট্রপতি সেই সিদ্ধান্তে সিলমোহর দেওয়ায় তা আরও চওড়া হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে এ বিষয়ে আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল ‘উপরওয়ালা’র উপর ভরসা রেখেছেন।


রবিবার আপের কোনও বক্তব্য না শুনেই বিধায়ক-পদ খারিজে সিলমোহর দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, অভিযোগ কেজরিওয়ালের। তবে আজ হাইকোর্টেও ধাক্কা খেলে, সুপ্রিম কোর্টই যে কেজরির পরবর্তী গন্তব্য সেকথা স্পষ্ট  জানিয়ে দিয়েছেন মাফলারম্যান।


আরও পড়ুন- স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ায় ৯,৫০০ পদে নিয়োগ


প্রসঙ্গত, 'লাভ জনক পদ'-এ রয়েছেন আপের ২০ জন বিধায়ক,  এমন অভিযোগেই তাঁদের পদ খারিজ করেছে নির্বাচন কমিশন। সেই তালিকা শুক্রবার পাঠিয়ে দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতির কাছে। আপ সুপ্রিমো আবদেন করেছিলেন, তাঁদের বক্তব্যও রাষ্ট্রপতি শুনুক। অভিযোগ, সে দিকে কর্ণপাত না করেই নির্বাচন কমিশনের পথেই হাঁটেন দেশের প্রথম নাগরিক।


আরও পড়ুন- মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব নিচ্ছেন ওমপ্রকাশ রাওয়াত


রাষ্ট্রপতির এমন সিদ্ধান্তের পর আপ নেতা আশুতোষ গুপ্তা জানান, আপ বিধায়কদের পদ খারিজের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক এবং গণতন্ত্রের জন্য ভয়ঙ্কর। আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়াল টুইট করেন জানান, উপরওয়ালা কিছু চিন্তা করেই ৬৭টি আসন দিয়েছে আমাদের। উপরওয়ালা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। সত্যের পথ থেকে কখনও বিভ্রান্ত হব না।


আরও পড়ুন- আপের ২০ বিধায়কের বিধানসভার সদস্যপদ খারিজ করলেন রাষ্ট্রপতি


কেজরিওয়াল যাই ভাবুক না কেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আপের এই ২০ বিধায়কের পদ বাতিল হলে, দিল্লিতে ফের ‘মিনি নির্বাচন’ হতে পারে। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে ইতিমধ্যেই ঘুটি সাজাতে শুরু করেছে বিজেপি।