ওয়েব ডেস্ক : ৮ নভেম্বর রাতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর এক ঘোষণায় বাতিল হয়ে গেছে ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট। বাতিল নোট বদলের সময়সীমা দেওয়া হয়েছে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ব্যাঙ্কগুলিতে গ্রাহকদের হুড়োহুড়ি পড়ে গেছে পুরনো নোট জমা দিয়ে নতুন নোট তুলতে। ব্যাঙ্ক খোলার সঙ্গে সঙ্গেই নিমেষের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে টাকা। ATM কাউন্টারগুলোর সামনে দীর্ঘ লম্বা লাইন। অল্পক্ষণের মধ্যে সেই কাউন্টারও ফাঁকা। কোথাও কোনও টাকা নেই। মানুষের হাতে টাকার অভাবে ধস নেমেছে খুচরো বাজারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আর এই সমস্যা মূলত দেখা দিয়েছে বাজার থেকে ৫০০ টাকার নোট উধাও হয়ে যাওয়াতেই। নতুন ২০০০ টাকার নোট নিয়ে কেউ যদি বাজারে যান, তবে কোনও জিনিস কেনার পর খুচরো ফেরত পাওয়া নিয়ে তাঁর সমস্যা দেখা দিচ্ছে। সমস্যায় পড়ছেন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই। এখন স্বাভাবিকভাবেই লোকের মনে প্রশ্ন উঠতে পারে কোথায় যাচ্ছে এই বাতিল টাকা?


দেশে বাতিল হয়ে যাওয়া মোট টাকার পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ২০০ কোটি টাকার উপরে। এখন এই এত বিশাল পরিমাণ বাতিল টাকা নিয়ে কী করা হবে? RBI সূত্রে জানা গেছে, প্রথমে জমা পড়া নোটগুলিকে পরীক্ষা করে দেখা হবে, সেটি আসল না নকল। তারপর পুরনো নোটগুলিকে রিসাইক্লিং করেই নাকি আবার তৈরি হবে নতুন নোট। আর জাল নোটগুলিকে নিয়ে কখনও পুড়িয়ে ফেলা হয়। কখনও আবার পুড়িয়ে চারকোল বানিয়ে বিক্রি করা হয়। আরও পড়ুন, আসল ২০০০ টাকার নোট চিনে নেবেন কীভাবে?