জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দিন দিন কাজের দৌলতে প্লেনের ব্যবহার বেড়েই চলেছে। বিমান যাত্রা প্রতিদিনের পরিবহনকে আরও অনেক বেশি সহজ করে তুলেছে। পাশাপাশি যাত্রীদের নিরাপত্তার প্রয়োজনও হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ। বিমানের আসল নিরাপত্তা ফ্লাইটের ডেকের উপর নির্ভরশীল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, Transgender Lawyer: অণুপ্রেরণা বাংলার জয়িতা, কেরালায় আত্মপ্রকাশ প্রথম রূপান্তরকামী আইনজীবীর...


এয়ারলাইন স্পাইসজেট দুই পাইলটকে দৈনিক ফ্লাইং ডিউটি ​​থেকে সরিয়ে নেয়। কারণ ককপিট থেকে তাদের একটি ছবি ভাইরাল হয়। ছবিটি দিল্লি-গুয়াহাটি স্পাইসজেটের। সেখানে হাতে গুঁজিয়া ধরে এক পাইলটকে দেখা গেছে। আরও একটি গুঁজিয়া দেখা যায় থ্রাস্ট লিভার প্যানেলের ডানদিকে। জানা যায় বিমানটি ৮ মার্চ অর্থাৎ হোলির দিন উড়েছিল। 


স্পাইসজেট এয়ারলাইনের নিয়ম অনুযায়ী বিমান কর্মীদের ককপিটে খাওয়া নিশিদ্ধ। যার জেরে ককপিটের ছবিটি ভাইরাল হওয়ার পরপরই স্পাইসজেট- এর তরফ থেকে জানানো হয় যে বিষয়টিকে নিয়ে তদন্ত করা হবে। এবং ককপিটে উপস্থিত দুজন পাইলটদের বিরুদ্ধে সঠিক ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। তবে, এই সুত্রে একটি অজানা তথ্য সামনে এসেছে। আপনি কি জানেন যে পাইলটরা সাধারণত বিমান চালানোর সময় তাদের সহ-পাইলটদের মতো একই খাবার খান না?


আরও পড়ুন,  SSC, Supreme Court: এসএসসি নিয়োগে অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের


অন্যান্য পাইলট ও বিমান কর্মীদের মতে এটি কোনও কঠিন নিয়ম নয়। আবার অন্যদিকে কেউ কেউ বলেছেন যে একটি ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন এবং ফার্স্ট অফিসার সাধারণত আলাদা খাবার খান। যদিও তাঁদের কেউই নিশ্চিত ভাবে যে বিমান পরিষেবা নিয়ামক ডিজিসিএ দ্বারা এই নিয়মটি বাধ্যতামূলক কি না। প্রশ্ন হল যে, তাহলে এমন নিয়ম মানার কারণ কী? আসলে এর আগের এক ঘটনায়, একই দূষিত খাবার খাওয়াতে উভয় পাইলট একসঙ্গে অসুস্থ হয়ে পরেন। ফলে এক  ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এমন দুর্ঘটনা এড়াতে বিমান চালানোর সময় পাইলট এবং ফার্স্ট অফিসারকে আলাদা খাবার সার্ভ করার নীতি শুরু করা হয়। এয়ারলাইনের নিজ দায়িত্বে খাবার তৈরি করা হলেও বিমান চলাচলের বিষয়টিতে অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া হয়।  


 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)