নিজস্ব প্রতিবেদন:  আগেই সামনে এসেছিল হাথরসের নির্যাতিতা দলিতকন্যার পোস্টমর্টেম রিপোর্ট। ২২ সেপ্টেম্বরে যে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছিল, তাতে জানানো হয়েছে, মূলত ধ্বস্তাধ্বস্তির জেরে শক্তিপ্রয়োগ ঘটায় মৃত্যু হয়েছে ওই কিশোরীর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এই মেডিকোলজি ইনভেস্টিগেশন যিনি পরিচালনা করেছেন, সেই চিকিৎসক জানান, প্রাথমিক পরীক্ষার ভিত্তিতে একটা মতামত দেওয়া চলে যে, ওই মহিলার মৃত্যুর পিছনে মূলত 'সাইনস অফ ইউজ অফ ফোর্স' দেখা যাচ্ছে। কেননা, পরীক্ষা থেকে স্পষ্ট, কাপড় দিয়ে তাঁর মুখ চাপা দেওয়া হয়েছিল। তাঁর গলায় দোপাট্টা দিয়ে ফাঁসও দেওয়া হয়েছিল। তিনি আরও জানান, মেয়েটির বয়ান অনুযায়ী তাঁকে ধর্ষণও করা হয়েছিল।


যদিও উত্তর প্রদেশ পুলিশ ধর্ষণের কথা স্বীকার করছে না। 


হাথরসে ঘটনাটি ঘটেছিল ১৪ সেপ্টেম্বরে। ঘটনার জেরে ওই দলিতকন্যা ঘোরতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়। চিকিৎসায় তিনি একটু সাড়া দেন। ২২ তারিখে তাঁর চেতনা ফিরে আসে। তখনই তাঁর বয়ান নেওয়া হয়। তাতে তিনি ধর্ষণের অভিযোগ জানান। সেই মতো তখনই স্যাম্পেল পরীক্ষার জন্য পাঠানোও হয়। 


আরও পড়ুন: হাথরস নিয়ে বাবা-মাকে খোঁচা অনুষ্কার, 'সমাজে বিশেষাধিকার দেওয়া হয় পুত্রসন্তানকে'