নিজস্ব প্রতিবেদন: আসন্ন সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প। অনুষ্ঠানে হাজির থাকার জন্য বিদেশ মন্ত্রকের তরফে গত এপ্রিলের হোয়াইট হাউজে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে বলে সূত্রের খবর। সেই চিঠির জবাবের অপেক্ষায় রয়েছে ভারত। সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে এই আমন্ত্রণের তাত্পর্য খুঁজছেন বিশেষজ্ঞরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সম্প্রতি কূটনৈতিক স্তরে ভারতের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে কিছুটা শৈত্য দেখা দিয়েছে। অন্তর্জাতিক বাণিজ্যে একাধিক পণ্যে শুল্ক আরোপ, ইরান থেকে তেল আমদানি ও রাশিয়া থেকে ভারতের এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র কেনা ভাল চোখে দেখেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইতিমধ্যে ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছে ট্রাম্প প্রশাসন। সঙ্গে হোয়াইট হাউজ থেকে গোটা বিশ্বকে হুমকি দেওয়া হয়েছে, ৪ নভেম্বরের মধ্যে ইরান থেকে তেল আমদানি বন্ধ না করলে ফল ভয়ানক হবে। 


তবে এবারই প্রথম নয়, ২০১৫ সালে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন তত্কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করলেন কোনও মার্কিন রাষ্ট্রপতি। প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে ওবামার উপস্থিতি বিশ্বের ২ বৃহত্তম গণতন্ত্রকে আরও কাছাকাছি আনবে বলে জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। 


লক্ষ্য ২০১৯! মোদীকেই ফের তুরুপের তাস বিজেপির


গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে হাজির ছিলেন ১০ আসিয়ান দেশের রাষ্ট্রনেতারা। ছিলেন থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, মায়ানমার, কাম্পুচিয়া, লাওস ও ব্রুনেইয়ের রাষ্ট্রনেতারা। ১০০ ফুট দীর্ঘ বুলেট প্রুফ কাচে ঢাকা স্টেজে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল তাঁদের। ১৯৫০ সালে প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবসের প্যারেডে প্রধান অতিথি হিসাবে হাজির ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট।