নিজস্ব প্রতিবেদন: ওড়িশার উপকূলে ইতিমধ্যে প্রবল শক্তি নিয়ে আছড়ে পড়েছে সাইক্লোন ফণি। এর মাঝেই জানা যাচ্ছে, সিমলা-সহ হিমাচলের বিস্তৃণ এলাকায় ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের  মাত্রা ছিল ৪.২। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ভোর সাড়ে ৪টে নাগাদ মান্ডি জেলার বেশ কিছু জায়াগায় মৃদু কম্পন অনুভব হয়। জোড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যদিও, ভূমিকম্পের জেরে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


গোপালপুর ও পুরীতে সকাল সাড়ে নটা নাগাদ ফণির ঢুকে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল। কিন্তু তার আগে সকাল আটটা নাগাদই তার অস্তিত্ব জানান দিতে থাকে ফণি। অবশেষে সাড়ে আটটার পর তা ঢুকে পড়ল ওড়িশা উপকূলে। সকাল নটার পরে ফণি আছড়ে পড়ে পুরীতে। ঝড়ের গতি ঘণ্টায় ১৭০ কিলোমিটার। ঝড়ের গতি দ্রুত বাড়ছে। এই গতি সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার হতে পারে।


আরও পড়ুন- ওড়িশায় তীব্র গতিতে ঝাঁপিয়ে পড়ল ফণি, জেনে নিন ঝড়ের বেগ কোথায় কত


ঝড়ের তীব্রতার কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যেই রাজ্যের ১৩ জেলা থেকে ১১ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে জোর কদমে। দিল্লির আবহাওয়া দফতরের সাইক্লোন ওয়ার্নিং ডিভিশনের প্রধান মৃত্যঞ্জয় মহাপাত্র সংবাদমাধ্যমে জানান, আগামী তিন ঘণ্টা ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া চলবে।


এদিকে, আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাষ অনুয়ায়ী পুরীতে ঝড়ের গতিবেগ ১৮০-২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় হতে পারে।