নিজস্ব প্রতিবেদন: জাতীয়তাবাদই এখন বিজেপির অস্ত্র। শুধু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহ নন, বিজেপির সব শীর্ষ নেতৃত্বই এখন সেনার বীরত্বকেই ভোটের প্রচারে হাতিয়ার করছেন। বিরোধীরা এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে যতই প্রশ্ন তুলছেন, পাল্টা জবাব নিয়ে প্রস্তুত বিজেপি নেতারাও। মুম্বইয়ে বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ বলেন, এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে যাঁরা প্রমাণ চাইছন, তাঁদের বলুন, জঙ্গি মারতে সেনারা গিয়েছিল, তাদের দেহ আনতে নয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


অন্য দিকে, উন্নাওতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এক কদম এগিয়ে হুঁশিয়ারি দেন, সন্ত্রাসবাদ উত্খাত করতে আকাশ, ভূমি এবং পাতালকে রোখা যাবে না। রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ করে বলেন, রাফাল নিয়ে চেঁচাছেন রাহুল। কিন্তু গত ৩০ বছরে একটাও পরবর্তী প্রজন্মের যুদ্ধবিমান আনতে পারেনি কংগ্রেস। রাজনাথ আরও বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী রাফাল কিনে দেখিয়ে দিয়েছেন। আর তাঁকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছে বিরোধীরা।” রাফাল নথি চুরির প্রসঙ্গে রাজনাথের মন্তব্য, রাফালের নথি ফোটোকপি করা হয়েছে। কিন্তু চুরির অভিযোগ আনছে বিরোধীরা।


আরও পড়ুন- জঙ্গিদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের যা করার কথা ছিল সেটাই করেছে ভারত: সীতারমন


বালাকোটে বায়ুসেনার বিমানহানা নিয়ে মুখ খুললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমনও।  রবিবার সীতারমন চেন্নাইয়ে বলেন, একটা বিষয় স্পষ্ট যে পাকিস্তান এতদিন তাদের দেশের জঙ্গি সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছিল না। পাকিস্তান এমন একটা দেশ যে জঙ্গিদের আশ্রয়, প্রশিক্ষণ ও সমর্থন দিয়ে আসছিল। দেশে এতবড় একটা জঙ্গি নেটওয়ার্ক চলেছে কিন্তু পাকিস্তানের যুক্তি ছিল জঙ্গিরা নন স্টেট অ্যাক্টর। এভাবেই পাকিস্তানের মাটিতে অবাধে চলছিল জঙ্গিদের বাড়বাড়ন্ত।