নিজস্ব প্রতিনিধি : প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর চিতাভস্ম সংগ্রহ করতে সকাল সকাল স্মৃতি স্থলে এলেন মেয়ে নমিতা ভট্টাচার্য ও নাতনি নীহারিকা। আগেই ঠিক ছিল, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর চিতাভস্ম দেশের বিভিন্ন নদীতে বাহিত হবে। সেইমতো উদ্যোগ নেওয়াও শুরু হয়ে গেল রবিবার সকাল থেকে। বাজপেয়ীর চিতাভস্ম সবার প্রথমে ভাসানো হবে হরিদ্বারের গঙ্গায়। বাজপেয়ীর শেষযাত্রায় এক স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে বিজেপির পক্ষ থেকে। হরিদ্বারে সেই সভায় হাজির থাকবেন রাজনাথ সিং, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিভেন্দ্র সিং রাওয়াত, বিজেপি নেতা ভূপেন্দ্র যাদবসহ অনেকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  অটলের চিতাভস্মও নিয়েও ভোটের অঙ্ক মোদী-শাহের


১৬ আগস্ট দীর্ঘ রোগভোগের পর প্রয়াত হন অটলবিহারী বাজপেয়ী। ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী রঘুবীর দাস বলছিলেন, ''ঝাড়খণ্ড রাজ্য ওনার জন্যই ভারতবর্ষের মানচিত্রে জায়গায় পেয়েছে। ওনার মৃত্যু আমাদের জন্য অনেক বড় ক্ষতি।'' ২০ আগস্ট সর্বদলের পক্ষ থেকে বাজপেয়ীর জন্য একটি প্রার্থনাসভার আয়োজন করা হয়েছে। এর পর ২৩ আগস্ট লক্ষনৌতে আরও একটি প্রার্থনা সভা হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও সেই প্রার্থনাসভায় থাকবে বাজপেয়ীর পরিবারে লোকজন। সেখান থেকে প্রয়াত নেতার চিতাভস্ম গোমতী নদীতে ভাসান দেওয়া হবে।


আরও পড়ুন-  দলের আঁতুরঘর অশোক রোডে ফেরা হল না বাজপেয়ীর!


রঘুবীর দাস বলছিলেন, সারা দেশের বিভিন্ন পবিত্র নদীতে বাজপেয়ীর চিতাভস্ম বাহিত হবে। তাই জন্য অস্থি কলস বিভিন্ন জেলার হেডকোয়ার্টার ও রাজ্যের রাজধানীগুলোতে পাঠানো হবে। হেডকোয়ার্টার ও রাজ্যের রাজধানীগুলো ছাড়া পঞ্চায়েত স্তরেও বাজপেয়ীর জন্য প্রার্থনাসভার আয়োজন করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার ৯৩ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছেন বাজপেয়ী। গতকাল রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে দাহ করা হয়েছে রাষ্ট্রীয় স্মৃতি স্থলে।