নিজস্ব প্রতিবেদন: আমদানি করা করোনা টিকা, ওষুধ, অক্সিজেন সিলিন্ডার-সহ কোভিড চিকিত্সার সরঞ্জামে করছাড় দেওয়ার দাবি করে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একের পর এক টুইট করে মুখ্যমন্ত্রীর সেইসব দাবির জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।






COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- Corona-র দ্বিতীয় ঢেউয়ে কেন এতটা বেহাল ভারত? জানালেন WHO-র প্রধান বিজ্ঞানী




কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর(Nirmala Sitharaman) দাবি, করোনা চিকিত্সায় ব্যবহৃত আমদানি করা ওষুধ, ভ্যাকসিন, অক্সিজেন কনসেনট্রেটরের উপর থেকে জিএসটি তুলে নিলে ওইসব জিনিস আরও দামী হয়ে যাবে। বর্তমানে আমাদানি করা করোনা চিকিত্সার ওষুধে ১২ শতাংশ, আমদানি করা ভ্যাকসিনে ৫ শতাংশ ও অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটরে ১২ শতাংশ কর বসিয়েছে সরকার।  কোনও পণ্যের উপরে ১০০ টাকা জিএসটি নেওয়া হলে তার অর্ধেক পায় রাজ্য সরকার বাকীটা পায় কেন্দ্র। ওই জিএসটির ৪১ শতাংশ আবার যায় রাজ্যের ঘরে। ফলে রাজ্যের ভাঁড়াড়ে যাচ্ছে মোট ৭০.৫০ টাকা। তাই এতে রাজ্যেরই লাভ।


আরও পড়ুন-ভ্যাকসিনের বিপুল চাহিদা রাজ্যজুড়ে, সোমবার আসছে সাড়ে ৩ লাখ Covishield ডোজ  


মুখ্যমন্ত্রীর(Mamata Banerjee) টুইটের কথা উল্লেখ করে সীতারামন জানিয়েছেন, গত ৩ মে এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়ে ওইসব সরঞ্জামগুলি আগেই আামদানি শুল্ক ও হেলথ সেস থেকে বাদ দিয়েছে কেন্দ্র। তাছাড়া বিনামূল্যে কোভিডের যেসব ওষুধ দেওয়া হয় তা আগেই জিএসটির আওতা থেকে বাদ পড়েছে।  এছাড়াও রেমডিসিভির, ইনফ্লাম্যাটরি ডায়াগোনিস্টিক কিট, মেডিক্যাল গ্রেড অক্সিজেন, অক্সিজেন থেরাপি সম্পর্কিত সরঞ্জাম ও কোভিড ভ্যাকসিনকে(Covid Vaccine) আমদানি শুল্কের আওতার বাইরেই রাখা হয়েছে। এছাড়া বিনামূল্যে দেওয়া ওষুধদের ক্ষেত্রেও করছাড় দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে জিএসটিও রয়েছে। সীতারামন আরও উল্লেখ করেছেন,দান হিসেবে নেওয়া কোভিড রিলিফ মেটিরিয়ালকেও জিএসটির আওতার বাইরে রাখা হয়েছে।