নিজস্ব প্রতিবেদন: কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে টুইটারে বিভ্রান্তিকর তথ্য পরিবেশন করায় বামপন্থী ছাত্রনেতা শহলা রশিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা শুরু করল মোদী সরকার। গত মাসে কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে একাধিক টুইট করেন শহলা। সরকারের দাবি, টুইটে পরিবেশিত তথ্যের সঙ্গে বাস্তবের কোনও যোগ নেই। এর পরই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী হয় পুলিস। তাঁর বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো ও সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি খারাপ করার অভিযোগও রয়েছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



গত ৫ অগাস্ট জম্মু - কাশ্মীরের সাংবিধানিক বিশেষাধিকার প্রত্যাহার করে ভারত সরকার। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোটা জম্মু - কাশ্মীরে একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রশাসন। গৃহবন্দি করা হয় সেরাজ্যের ২ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ও মেহেবুবা মুফতিকে। 


এর পরই এক টুইটে শহলা দাবি করেন, সেনা জওয়ানরা বাড়িতে ঢুকে যুবকদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে। শহলার এই দাবি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দেয় বাহিনী। 


একটু সুস্থ হতেই বাড়ি ফেরার আবদার জুড়লেন বুদ্ধবাবু, ছাড়তে নারাজ চিকিৎসকরা


এদিন দেশদ্রোহের মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পর শহলা বলেন, আমার মুখ বন্ধ করার চেষ্টা চলছে। স্থানীয়দের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আমি তথ্য পেশ করেছি বলে টুইটে জানিয়েছিলাম। তার পরও আমার বিরুদ্ধে মামলা করেছে সরকার।