নিজস্ব প্রতিবেদন: ৭২ তম প্রজাতন্ত্র দিবসে গালওয়ানের বীর শহিদদের মরণোত্তর সাহসিকতার পুরস্কার দিল ভারত সরকার। সকাল থেকে দিল্লির রাজপথে চলছে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান। ২০১৯ সালে ১৫ জুন পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় অনুপ্রবেশকারী চিনা সেনার সঙ্গে লড়াইয়ে  শহীদ হন ২০ জন বীর ভারতীয় সেনা। সীমান্তবর্তী চুক্তি লঙ্ঘন করে লোহার রড, কাঁটাতার জড়ানো ব্যাট দিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ করে ভারতেরও বীর সেনাদের প্রাণ নেয় চিনের সেনারা। 


  • COMMERCIAL BREAK
    SCROLL TO CONTINUE READING

    শহিদদের মহাবীর চক্র, বীর চক্র এবং সেনা মেডেল দেওয়া হল। এই সংঘর্ষে যে শহীদ প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন, তাঁকেও বীর চক্র দেওয়া  দিল ভারত সরকার।

  • বিহার রেজিমেন্টের সেই জওয়ানদের নেতৃত্বে ছিলেন শহিদ কর্নেল সন্তোষ বাবু। গালওয়ানের ১৪ নম্বর পেট্রোলিং পয়েন্টে সেই সংঘর্ষে মৃত্যু হয় সন্তোষের। তাঁকে মরণোত্তর মহাবীর চক্র সম্মানে ভূষিত করা হল।

  •  দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সেনা পুরস্কার নিলেন তাঁর পরিবার। শত্রু পক্ষের সামনে বুক চিতিয়ে বিন্দুমাত্র ভয় না পেয়ে ভারতীয় জওয়ানদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কর্নেল। চিনা সেনার ধারালো ও মারণ অস্ত্রের সামনে পরাক্রম দেখিয়েছিলেন তিনি।

  • নায়েব সুবেদার নুদুরাম সোরেন, হাবিলদার কে পালানি, নায়েক দীপক সিং, সেপাই গুরতেজ সিং এবং হাবিলদার তেজিন্দর সিংকে মরণোত্তর বীর চক্র সম্মান দেওয়া হল। সুবেদার সঞ্জীব কুমারকে কীর্তি চক্র দেওয়া হল। আরও চারজনকে কীর্তি চক্র দেওয়া হল। এঁরা প্রত্যেকেই সিআরপিএফে কর্মরত ছিলেন।