নিজস্ব প্রতিবেদন: গত ১৫ জুন চিন-ভারত সেনার সংঘর্ষে শহিদ হয়েছেন ২০ জওয়ান। চিনের কমপক্ষে ৪০ জওয়ান নিহত হয়েছে বলে দাবি ভারতের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সমস্যা নিরসনে দুপক্ষের লেফটেন্যান্ট পর্যায়ে বৈঠক হয়েছে। তবে দুপক্ষের এক হাজার সেনা গালওয়ান উপত্যকায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। এরকম এক উত্তেজক পরিস্থিতিতে আজ লাদাখে যাচ্ছেন সেনাপ্রধান মনোজ মকুন্দ নারাভানে।


আরও পড়ুন-ভারত থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষ বিমান চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করল ট্রাম্প প্রশাসন



এরকম এক উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে নারাভানে কেন লাদাখে যাচ্ছেন তা নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। তবে সীমান্তের পরিস্থিতি তিনি খতিয়ে দেখবেন বলেই মনে করা হচ্ছে। গালওয়ান পরবর্তিতে উত্তেজনা কম করার জন্য গতকাল চিনের মালদোতে টানা ১০ ঘণ্টা কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। ভারত চায় সংঘর্ষের আগে যে যেমন জায়গায় ছিল সে সেথানেই থাক।


এদিকে, লাদাখ সীমান্তকে ঘিরে কোনও রকম সামরিক সংঘর্ষ লেগে গেলে তা কীভাবে মোকাবিলা করা হবে সেই রাস্তাও খোলা রাখছে ভারত। ইতিমধ্যেই  সেনার জন্য ৫০০ কোটি টাকার সামরিক সরঞ্জাম কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এর ভার দেওয়া হয়েছে সেনাকেই। ২০১৯ সালে বালাকোটে বিমান হানার পর এত টাকার সামরিক সরঞ্জাম আগে কেনা হয়নি।


আরও পড়ুন-করোনায় ঘরবন্দি মানুষ, লকডাউনে মাসির বাড়ি যাওয়া হল না জগন্নাথেরও!


অন্যদিকে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমাতে চিনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। দিল্লির দাবি, ২ মে-র আগে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় যে যেমন অবস্থানে ছিল সে সেখানেই থাকুক। পাশাপাশি কোনও রকম চিনা আগ্রাসন হলে তা জুতসই জবাব দেওয়ার পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে সেনাকে।