নিজস্ব প্রতিবেদন: টাকার দাম দ্রুত কমছে। বাড়ছে তেলের দাম। এর মধ্যেই ভালো খবর। বর্তমান অর্থবর্ষে এপ্রিল থেকে জুন মাস প‌র্যন্ত দেশে জিডিপি বৃদ্ধির হার গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮.২ শতাংশে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত দুই বছরের জিডিপি বৃদ্ধির এই হার সর্বোচ্চ। ওই সময়ে চিনের জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৬.৭ শতাংশ। শুক্রবার ওই তথ্য প্রকাশ করেছে সেন্ট্রাল স্ট্যাটিকটিকস অফিস বা সিএসও। উৎপাদন, বিদ্যুৎ শিল্পে বৃদ্ধি জিডিপি বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত এর আগের ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৭.৭ শতাংশ।


আরও পড়ুন-আমডাঙার পর পুরুলিয়া, আবারও কোপের মুখে ওসি


ডিজিপি বৃদ্ধি নিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক বিষয়ক সচিব সুভাষচন্দ্র গর্গ সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, আর্থিক বৃদ্ধির নীরিখে আমরাই এখন দুনিয়ার দ্রুততম। দেশের অর্থনীতি নিজস্ব ধারায় ফিরে এসেছে। এই আর্থিক বছরে আর্থিক বৃদ্ধি ৭.৫ শতাংশ পার করে দিতে পারে।


দেশের বিভিন্ন মহল থেকে দেশের এই আর্থিক বৃদ্ধিকে স্বাগত জানানো হয়েছে। এএনজেড ব্যাঙ্কের আধিকারিক শশাঙ্ক মান্দ্রিরাতা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, এটা মনে হয়ে বছরের প্রথম কোয়াটারে জিডিপি বৃদ্ধির সেরা হার।


উল্লেখ্য, নোট বাতিল, জিএসটি চালুর পর দেশের আর্থিক বৃদ্ধি কমে ‌যাবে বলে মন্তব্য করেছিল বিভিন্ন মহল। কিন্তু ক্রমেই তা ভুল প্রমাণ হচ্ছে। গত জানুয়ারি মাসে বিশ্বব্যাঙ্কের দাবি ছিল বর্তমান আর্থিক বছরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হবে ৭.৩ শতাংশ। পরের বছর তা আরও বাড়বে।


আরও পড়ুন-মোমোকাণ্ডে রাজ্যে প্রথম গ্রেফতারি! ধৃত ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র


আর্থিক বৃদ্ধির কারণ হিসেবে মোদী সরকারের একাধিক সংস্কারকেই কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে। বলা হয় অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি। বিশেষ করে আগামীতে চিনকে অনেকটাই পেছনে ফেলে দেবে ভারত। পাশপাশি ২০১৭ সালে চিনের আর্থিক বৃদ্ধি হয়েছে ৬.৮ শতাংশ। ভারতের থেকে .১ শতাংশ বেশি। তবে আর্থিক বিশেষজ্ঞদের অভিমত ২০১৮ সালে চিনের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে হতে পারে ৬.৪ শতাংশ। পরের দুবছরে তা আরও কমবে।