নিজস্ব প্রতিবেদন: হাথরসে দলিত তরুণীর 'ধর্ষণ' ও মৃত্যুর সিবিআই তদন্তের আদেশ দেওয়ার পর এবার বিক্ষোকারীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিল উত্তরপ্রদেশ পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

যোগীর পুলিসের দাবি, হাথরসে ওই ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যে দাঙ্গা বাধানোর চেষ্টা করেছিল কয়েকটি সংগঠন ও কয়েকজন ব্যক্তিত্ব। রবিবার রাজ্যে হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা ও জাতিদাঙ্গা লাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ একাধিক ধারায় মামলা করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিস।


আরও পড়ুন-প্রিয়াঙ্কার কুর্তি ধরে টানাহেঁচড়া, চাপের মুখে এবার ক্ষমা চাইল যোগী পুলিস


নির্যাতিতা তরুণী যেহেতু দলিত সম্প্রদায়ের তাই দলিত সেন্টিমেন্টকে উস্কে দিয়ে হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছিল। এমনটাই মনে করছে পুলিস। সন্দেহের তালিকায় রয়েছে পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়া(পিএফআই), সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব ইন্ডিয়া(এসডিপিআই) ও কয়েকজন মাফিয়া। এদের অনেকেই সিএএ বিরোধী বিক্ষোভে সামিল ছিল।


যোগী সরকারের দাবি, হাথরসের ওই ঘটনার পর সোশ্য়াল মিডিয়াকে ব্যবহার করে গুজব, উত্তেজনা ছড়ানো হয় একাধিক অ্য়াকাউন্ট থেকে। অনেকে টাকার বিনিময়ে হাথরসের নির্যাতিতার পরিবারকে উত্তরপ্রদেশ সরকারের বিরুদ্ধে বয়ান দেওয়ার ব্যাপারে তাতিয়েছিল। সূত্রের খবর সেইসব অডিয়ো টেপ পুলিসের হাতে এসেছে। অভিযুক্তের তালিকায় যেমন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন সাংবাদিকরাও।


আরও পড়ুন-পুজোর মুখে সাসপেনশন অফ ওয়ার্ক নোটিস, কর্মহীন সাইলি চা-বাগানের ১৫০০ শ্রমিক


উল্লেখ্য, হাথরসের ওই ঘটনার তদন্তে ৩ সদস্যের স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম গঠন করছে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি সিবিআই তদন্তেরও আদেশ দেওয়া হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ পুলিসের দাবি কোনও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি।