নিজস্ব প্রতিবেদন: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তিন তালাক বিরোধী আইন তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তিন তালাক দেওয়াকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করে ওই আইনে কোনও ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: শেষমেশ ফিফটি-ফিফটি! ফাইনালে সমান আসনে লড়াই নীতীশ-অমিতদের


এক বছর আগেই কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদীর সরকার এই বিল আনলেও তা এখনও পাস হয়নি। লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। কিন্তু তা রাজ্যসভায় এখনও বিরোধীদের পাল্লাভারী। ফলে লোকসভায় তিন তালাক বিরোধী বিল পাস হলেও সংসদের উচ্চকক্ষে বিরোধীদের বাধায় এখনও আটকে ওই বিল।


বিরোধীরা মূলত তিন তালাককে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করার পক্ষে নয়। তাই নিয়েই টানাপোড়েন চলছে। চলতি শীতকালীন অধিবেশনেও মোদী সরকার ওই বিল রাজ্যসভায় পেশ করতে চায়। কিন্তু তা এখনও সম্ভব হয়নি।


আরও পড়ুন: হনুমান আসলে ক্রীড়াবিদ ছিলেন, দাবি প্রাক্তন ক্রিকেটারের


সেকথা মাথায় রেখেই এবার এই ইস্যুতে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জানিয়েদিলেন, মুসলিম মহিলাদের সামাজিক ন্যায়বিচার দিতে তাঁর সরকার বদ্ধপরিকর। মৌলবাদী ও বিরোধীদের বাধা কাটিয়েই তিন তালাকের বিরুদ্ধে কড়া আইন আনা হবে বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন তিনি।


শনিবার গুজরাটের গান্ধীনগরে বিজেপির মহিলা মোর্চার সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই মত ব্যক্ত করেন। সেখানে শুধু তিন তালাক নয়, তাঁর সরকার মুসলিম মহিলাদের জীবনের মানোন্নয়নে আর কী কী করেছে, সেকথাও উল্লেখ করেছেন মোদী।


আরও পড়ুন: ‘হারের দায়ও নেতৃত্বের নেওয়া উচিত’, তিন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রসঙ্গে মন্তব্য গড়করীর 


প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দিয়েছেন, মেহরম (পুরুষ অভিভাবক) ছাড়া মুসলিম মহিলাদের হজে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ওই সমাবেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী দেশের মহিলাদের স্বনির্ভর করতে কেন্দ্রীয় সরকারের নেওয়া প্রকল্পগুলির কথাও উল্লেখ করেছেন।