গোমূত্র থেকে পাওয়া যাচ্ছে সোনা! গবেষণায় প্রমাণিত
এতদিন পর্যন্ত গরুর চোনার (গোবর ও গো-মূত্রের মিশ্রণ জাতীয় পদার্থ) পবিত্রতার কথা শোনা যেত মুখে মুখে। গরুর চোনা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে খুবই পবিত্র। গরুর চোনা সকল পবিত্র কাজ করার আগে ব্যবহার করা হয়। পূজা থেকে বিয়ে, গরুর চোনার ব্যবহার হিন্দু শাস্ত্রে আদ্যিকাল থেকেই হয়ে আসছে। এবার সামনে এসেছে এমন এক তথ্য, যা নিয়ে তোলপাড় গোটা জুনাগড়। গো চোনায় মিলছে সোনা! পবিত্র গির গাভীর মূত্র আসলে মূত্র নয়, সেটি সোনার তরল! হ্যাঁ, প্রথমে বিশ্বাস না হলেও, বহু দিনের প্রতিক্ষিত ল্যাব রিসার্চের পর গবেষক ডঃ বি এ গোলাকিয়া জানিয়েছেন, `ওই গির গাভীর প্রতি এক লিটার মূত্রে রয়েছে ১০ মিলিগ্রাম সোনা`।
ওয়েব ডেস্ক: এতদিন পর্যন্ত গরুর চোনার (গোবর ও গো-মূত্রের মিশ্রণ জাতীয় পদার্থ) পবিত্রতার কথা শোনা যেত মুখে মুখে। গরুর চোনা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে খুবই পবিত্র। গরুর চোনা সকল পবিত্র কাজ করার আগে ব্যবহার করা হয়। পূজা থেকে বিয়ে, গরুর চোনার ব্যবহার হিন্দু শাস্ত্রে আদ্যিকাল থেকেই হয়ে আসছে। এবার সামনে এসেছে এমন এক তথ্য, যা নিয়ে তোলপাড় গোটা জুনাগড়। গো চোনায় মিলছে সোনা! পবিত্র গির গাভীর মূত্র আসলে মূত্র নয়, সেটি সোনার তরল! হ্যাঁ, প্রথমে বিশ্বাস না হলেও, বহু দিনের প্রতিক্ষিত ল্যাব রিসার্চের পর গবেষক ডঃ বি এ গোলাকিয়া জানিয়েছেন, "ওই গির গাভীর প্রতি এক লিটার মূত্রে রয়েছে ১০ মিলিগ্রাম সোনা"।
৪ বছর আগে এই ধরণের কথাতেই হৈ চৈ শুরু হয়েছিল জুনাগড়ে। অনেকে বিশ্বাস করেছেন, অনেকে মজা করে উড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু একজন 'গোমূত্রে সোনা আছে', এই কথার বাস্তব সত্যতা যাচাই করার জন্য গোমূত্র নিয়ে পরীক্ষা শুরু করেন। ৪০০টি গির গাভীর মূত্র সংগ্রহ করা হয়। দীর্ঘ পরীক্ষার পর সত্যতা যাচাই করে সামনে এসেছে অবাক করে দেওয়ার মত সত্যি!
জুনাগড় কৃষি বিদ্যালয়য়ের প্রধান ডঃ বি এ গোলাকিয়ার এই আবিষ্কারের পর সারা দেশে এই গির গাভী নিয়ে হৈ চৈ শুরু হয়েছে।