নিজস্ব প্রতিবেদন: ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৩৬ ঘণ্টায় দিল্লির হিংসায় মৃত্যু হয়েছে ৫২ জনের। জখম ৫২৬। দোকান পুড়েছে ৩৭১টি। ঘর পুড়েছে ১৪২টি। কয়েক হাজার কোটি টাকার নষ্ট হয়েছে সম্পত্তি। বুধবার দিল্লি হিংসায় খতিয়ান তুলে ধরলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পাশাপাশি এ-ও ব্যাখ্যা করলেন, কীভাবে দ্রুত হিংসা ছড়ালো?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অমিত শাহ জানান, দিল্লির উত্তর-পূর্ব এলাকা ঘনবসতিপূর্ণ। পাশাপাশি বাস হিন্দু-মুসলিম সম্প্রদায়ের। এছাড়া হিংসার ইতিহাস রয়েছে এ সব জায়গায়। উত্তর প্রদেশ সীমান্ত থেকে লোক এসে হিংসা ছড়িয়েছে বলে অভিযোগ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। দিল্লির হিংসা কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বলে অভিযোগ তাঁর। উত্তর প্রদেশ থেকে ৩০০-র বেশি মানুষ প্রবেশ করে। ২৪ ফেব্রুয়ারি ক্লোজ করে দেওয়া উত্তর প্রদেশ বর্ডার।


আরও পড়ুন- “মাত্র ৩৬ ঘণ্টায় হিংসা রুখে দেওয়া গেছে”, সংসদে দিল্লি পুলিসের ভূয়সী প্রশংসা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর


স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কথায়, বিরোধীরা প্রশ্ন করছেন কত হিন্দু-মুসলিম মারা গিয়েছে। কোন ধর্মের বেশি দোকান জ্বলেছে। সংসদে এ ধরনের প্রশ্ন করা অনুচিত। মন্দিরও জ্বলেছে মসজিদও জ্বলেছে।  মৃত্যু হয়েছে ভারতীয়র। তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি। পাশাপাশি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশ্বস্ত করেন, হিংসায় ষড়যন্ত্রকারী যে ধর্ম, দলের হোক না কেন বরদাস্ত করা হবে না। আইবি অফিসার অঙ্কিত শর্মা খুনে অভিযুক্তদের চিহ্নিত করা গিয়েছে বলে জানান তিনি।